দুদলই তাদের এএফসি কাপের মিশন শুরু করেছে হার দিয়ে। এবার জয় ছাড়া কোন উপায় নেই।
ঢাকায় অনুষ্ঠিত গ্রুপের প্রথম ম্যাচে মার্জিয়া স্পোর্টিস ক্লাবের কাছে ২-০ গোলে হেরে যায় আবাহনী। বেঙ্গালুরুর জেএস ডব্লিউ একই গ্রুপে রয়েছে। যাদের কাছে হার মানে মোহনবাগান।
আগামী ১৮ এপ্রিল বেঙ্গালুরুতে ও ৩ মে ঢাকায় তাদের বিরুদ্ধে লড়তে হবে আবাহনীকে। ১৭ মে মালদ্বীপে মার্জিয়ার বিপক্ষে অ্যাওয়ে ম্যাচ। ৩১ মে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে মোহনবাগানের বিপক্ষে ফিরতি পর্বের ম্যাচ।
টুর্নামেন্টে টিকে থাকতে হলে ৪ এপ্রিলের ম্যাচে আবাহনীকে জিততেই হবে। পেশাদার লিগে শিরোপা জেতায় টুর্নামেন্টে আবাহনী বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন দল হিসেবেই প্রতিনিধিত্ব করছে। অন্যদিকে, মোহনবাগান প্লে-অফ ম্যাচে জয়ী হয়ে সুযোগ পেয়েছে।
আবাহনীর প্রতিনিধি হিসেবে কলকাতা গেছেন দেশের অভিজ্ঞ সংগঠক হারুনুর রশিদ। যাওয়ার আগে বলেছিলেন, ‘আবাহনী বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করছে। দেশের সুনাম বাড়াতে অবশ্যই আমাদের লক্ষ্য থাকবে ভারতের মাটিতে জয়। ’ টিম ম্যানেজার সত্যজিত দাশ রুপু বলেন, ‘মোহনবাগানকে হারানোর অভিজ্ঞতা রয়েছে। সুতরাং কলকাতায় আমরা জেতার জন্য মরিয়া হয়ে খেলবো। ’
মোহনবাগানের বিপক্ষে আবাহনী শেষ লড়েছিল ১৯৯২ সালে ঢাকায় বিটিসি কাপে। দীর্ঘসময়ে আবাহনীর সঙ্গে জড়িত অমলেশ সেন নিশ্চিতভাবে বলতে না পারলেও হারুনুর রশিদ এই তথ্য জানান। নব্বই দশকে ভারত থেকে নাগজি ও চামর্স কাপে শিরোপা জিতেছিল আবাহনী।
বাংলাদেস সময়: ১৩৪৯ ঘণ্টা, ৪ এপ্রিল, ২০১৭
জেএইচ/এমআরএম