এ জয়ের মধ্য দিয়ে লিগ শিরোপা রেসে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল মাদ্রিদের ওপর চাপ অব্যাহত রাখে কাতালানরা। কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে শীর্ষস্থান ফিরে পায় বার্সা।
অবশ্য বার্সার চেয়ে একটি ম্যাচ কম খেলেছে জিনেদিন জিদানের দল। লা লিগায় চ্যাম্পিয়ন হওয়ার দীর্ঘ অপেক্ষা (সবশেষ শিরোপা জয় ২০১১-১২ মৌসুমে) ঘোঁচাতে মরিয়া রিয়াল। এক ম্যাচ হাতে রেখে বার্সার সমান পয়েন্টে দ্বিতীয় স্থানে তারা (৩৪ ম্যাচে ৮১)। গোল ব্যবধানে পিছিয়ে লস ব্লাঙ্কসরা।
মৌসুমও শেষের দিকে (মোট ৩৮ ম্যাচ)। রিয়ালের হোঁচট খাওয়ার ওপরই বার্সার ভাগ্য নির্ভর করছে। গত সপ্তাহে রিয়ালের মাঠে লিওনের মেসির শেষ মুহূর্তের গোলে এল ক্লাসিকো জিতে (২-৩) শিরোপা লড়াইটাও জমিয়ে তোলে লুইস এনরিকের শিষ্যরা।
এরপর টানা দুই ম্যাচে জয় তুলে নেয় রিয়াল ও বার্সা। রিয়ালের পর এসপানিওলের বিপক্ষে অ্যাওয়ে ম্যাচটি বেশ উপভোগই করেন পিকে, ‘রিয়াল মাদ্রিদের সঙ্গে এই স্টেডিয়ামে (এসপানিওলের মাঠ) খেলে আমি বেশ উপভোগ করি। বেশিরভাগ এসপানিওল সমর্থক ভদ্র, কিন্তু সবসময়ই সংখ্যালঘুরা উচ্ছৃঙ্খল। এরা সবাই এখানে এসে চিৎকার করে নিজেদের জীবনের হতাশা হ্রাস করে। আমি শুধু ম্যাচের দিকে ফোকাস রাখতে চাই। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৭ ঘণ্টা, ৩০ এপ্রিল, ২০১৭
এমআরএম