দীর্ঘ ১৩ বছরের ম্যানইউ অধ্যায়ের ইতি টেনে গত জুলাইয়ে শৈশবের ক্লাবে এভারটনে যোগ দেন রুনি। প্রথমবারের মতো ইউনাইটেডের মুখোমুখি হয়ে বড় ব্যবধানে (৪-০) হারের স্বাদ পেয়েছেন ইংলিশ আইকন।
ওল্ড ট্রাফোর্ডে বিপক্ষ দলের খেলোয়াড় হিসেবে প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে হোম সাপোর্টারদের ভালোবাসায় সিক্ত হন ৩১ বছর বয়সী রুনি। টাচলাইনে হাত মেলান সাবেক কোচ মরিনহোর সঙ্গে।
সমর্থকদের এমন সম্মান প্রদর্শনের ভূয়সী প্রশংসাই করেছেন মরিনহো এবং আত্মবিশ্বাসী যে ম্যানইউতে কোচিংয়ের প্রথম সিজনের (২০১৬-১৭) অধিনায়ক রুনি অদূর ভবিষ্যতে ফিরে আসতে পারেন।
রুনিকে উদার অভ্যর্থনা নিয়ে মরিনহোর অভিমত, ‘আমি এটি জিজ্ঞেস করার প্রয়োজন মনে করি না। এটা ইংলিশ সমর্থক এবং বড় ক্লাবের বৈশিষ্ট্য যখন কেউ বড় মাপের খেলোয়াড় হন এবং ক্লাবের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে থাকেন। আমি মনে করি ইংল্যান্ডের প্রতিটি ক্লাবেই এটা প্রচলিত। ’
‘আমি শুধু স্ট্যামফোর্ড ব্রিজ ও ওল্ড ট্রাফোর্ডের কথা বলতে পারবো। দু’টি স্টেডিয়ামেই যখন সাবেক খেলোয়াড়রা আসলে সমর্থকদের অভ্যর্থনাটা হবে স্বাভাবিকভাবেই চমৎকার। এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। সে (রুনি) নিজ বাড়িতে এসেছে এবং আমার বিশ্বাস একদিন সে এখানে ফিরে আসবে। ’-যোগ করেন স্বঘোষিত স্পেশাল ওয়ান।
বাংলাদেশ সময়: ১২২গ ঘণ্টা, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
এমআরএম