ম্যাচের দশম মিনিটেই লিড নেয় ব্রাজিল। পেনাল্টি থেকে গোল করে দলকে ১-০ তে এগিয়ে নেন পিএসজির তারকা নেইমার।
তবে, এক মিনিট যেতে না যেতেই (১৭ মিনিটের মাথায়) দ্বিতীয় গোলের দেখা পায় ব্রাজিল। রিয়াল মাদ্রিদের তারকা মার্সেলোর গোলে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় ব্রাজিলিয়ানরা। দলকে ৩-০ গোলে এগিয়ে নিতে ম্যাচের ৩৬তম মিনিটে গোল করেন গ্যাব্রিয়েল জেসুস।
ব্রাজিল কোচ তিতের অধীনে দুর্দান্ত ফর্মে আছে হলুদ জার্সিধারীরা। বিশ্বকাপের মূল পর্বে খেলার টিকিট কাটতে কোনো বেগ পেতে হয়নি নেইমারদের। গ্রুপপর্বে চ্যাম্পিয়ন হয়েই দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের শীর্ষে ছিল ব্রাজিল। ১৮ ম্যাচের একটিতে মাত্র হেরে দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষে ছিল তারা।
জাপানের বিপক্ষে খেলার পর মঙ্গলবার ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হবে পাঁচ বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল।
এই ম্যাচের মধ্যদিয়ে ব্রাজিল এগারো বার জাপানের মুখোমুখি হলো। ব্রাজিল আটবারই জয় পায়। বাকি দুটি ম্যাচ ড্র হয়। ২০০১ সালে ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে ০-০ গোলে মাঠ ছাড়ে দুই দল। আর ২০০৫ সালে ২-২ গোলের সমতা নিয়ে মাঠ ছাড়ে দল দুটি। তবে, ২০০৬ সালে বিশ্বকাপ আসরে জার্মানির ডর্টমুন্ডে মেগা কোনো ইভেন্টে মুখোমুখি হয়েছিল জাপান-ব্রাজিল। সেই ম্যাচে ৪-১ গোলে জয় নিশ্চিত করে ব্রাজিল।
জাপানের বিপক্ষে ব্রাজিলের শুরুর একাদশ: আলিসন, মার্সেলো, জেমারসন, থিয়াগো সিলভা, দানিলো, গুইলিয়ানো, ক্যাসেমিরো, ফার্নানদিনহো, নেইমার, জেসুস, উইলিয়ান।
** জাপানের বিপক্ষে নেমেছে নেইমার, জেসুস, উইলিয়ান
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৩ ঘণ্টা, ১০ নভেম্বর ২০১৭
এমআরপি