কনফেডারেশনস কাপে ফিফার ছয়টি কনফেডারেশন থেকে ৮টি দেশ অংশ নেয়। দেশের খেলা আর থাকছে না।
জমজমাট সুপার ক্লাব ওয়ার্ল্ডকাপে ২৪টি ক্লাব প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। ইউরোপ থেকে ১২টি, দক্ষিণ আমেরিকা থেকে প্রতিনিধিত্ব করবে ৫টি, উত্তর আমেরিকার ২, আফ্রিকার ২, এশিয়ার ২ ও ওসেনিয়া অঞ্চল থেকে ১টি।
বিশ্বের সব তারকা খেলোয়াড়দের ক্লাব ক্যারিয়ার ইউরোপকেন্দ্রিক। ইউরোপিয়ান শীর্ষ লিগগুলোর জনপ্রিয়তা অন্য সবার থেকে আলাদা। বলা হচ্ছে, ফিফা অধীনে এই বিশেষ ইভেন্টে ইউরোপের ক্লাব বাড়ানোটা স্পন্সরের দিকটাও জড়িত থাকতে পারে।
ব্রাজিলিয়ান সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে স্প্যানিশ জনপ্রিয় ক্রীড়া দৈনিক ‘মার্কা’ বলছে, দলের সংখ্যা নিয়ে সন্তুষ্ট নয় দক্ষিণ আমেরিকান ফুটবল কনফেডারেশন (কনমেবল)। ইউরোপের তুলনায় সমতা আনার দাবি করছে তারা। মূলত, ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোর সংখ্যা বৃদ্ধি নিয়েই নাখোশ কনমেবল।
সূত্রমতে, চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর আগে ফিফার কাছে একটা মিটিং করার প্রস্তাব দিয়েছে দক্ষিণ আমেরিকা। তাদের বিশ্বাস, কনমেবল ছয়টি টিমের অংশগ্রহণ অর্জন করতে পারে যদি সেখানে ওসেনিয়ার সেরা টিমের বিপক্ষে প্লে-অফ থাকে।
কনফেডারেশনস কাপের মতোই চার বছর অন্তর মাঠে গড়াবে সুপার ক্লাব ওয়ার্ল্ড কাপ। সব ঠিক থাকলে ২০২১ সালে প্রথম আসরের পর্দা উঠবে। পরের বছর কাতার বিশ্বকাপ।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৩ ঘণ্টা, ৪ ডিসেম্বর, ২০১৭
এমআরএম