খুলনা শিশু ফাউন্ডেশনের নির্বাহী কাউন্সিলের সদস্যদের ত্রি-বার্ষিক নির্বাচনের ভোট গণনা নিয়ে দ্বন্দ্বে জেলা স্টেডিয়াম ভবনে ব্যাপক ভাঙচুর হয়। গোটা স্টেডিয়াম এলাকা পরিণত হয় রণক্ষেত্রে।
দুর্বৃত্তদের হামলায় ভাঙা জানালার কাচ। ভাঙচুরে সব মিলে প্রায় কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
স্টেডিয়াম ভবনের অধিকাংশ জানালা-দরজার থাই গ্লাস ও চেয়ার ভেঙে ফেলা হয়েছে।
স্টেডিয়াম ভবনের নিচতলার থাই গ্লাস ও চেয়ারে ভাঙচুর।
অতর্কিত হামলায় রক্তাক্ত স্টেডিয়ামের মেঝে। এ ঘটনায় প্রায় ১০ জন আহত হন।
ভাঙচুরের সময় ছোটাছুটি করে বের হয়ে আসেন নেতাকর্মীরা। এ সময় হামলাকারীরা স্টেডিয়ামের বাইরের চেয়ারও লণ্ডভণ্ড করে।
স্টেডিয়ামের লকারও রেহাই পায়নি দুর্বৃত্তদের হামলা থেকে।
ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত জেলা স্টেডিয়ামের থাই গ্লাস ও চেয়ার।
মঙ্গলবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ শেষ হয়। মোট ১৮৮৭ জন ভোটার ভোট প্রয়োগ করেন। নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সংসদ সদস্য মিজানুর রহমান মিজান এবং সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে দু’টি প্যানেলের ২০ জন করে মোট ৪০ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নেন।
বাংলাদেশ সময় : ১১৩৫ ঘন্টা, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৭
এএ