প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচ না হলেও জার্মানিকে তাদের মাটিতে হারিয়ে ব্রাজিলিয়ানদের প্রতিশোধ নেওয়ার একটা চ্যালেঞ্জ ছিল। বার্লিনে সেলেকাওদের বড় ব্যবধানের জেতা না হলেও স্বস্তি নিয়ে মাঠ ছাড়ে তিতের শিষ্যরা।
নিজেদের ষষ্ঠ ওয়ার্ল্ডকাপ মিশন সামনে রেখে এই জয় ব্রাজিলকে আরও উজ্জীবিত করবে। সিলভার কথায়, ‘জার্মানির প্রতি সম্মান রেখে বলছি, এই (ব্রাজিলের) জার্সি আরও বেশি সম্মান প্রাপ্য। একটা গ্রেট টিমের বিপক্ষে এই ফলাফলে আমরা আনন্দিত। আমরা সঠিক পথে এগোচ্ছি, আমরা নম্র ও শৃঙ্ক্ষলাবদ্ধ এবং আজ রাতে আমরা আরও কিছু প্রদর্শন করলাম। এর মানে আমাদের ফুটবল স্টাইল আরও বেশি সুদৃঢ় হচ্ছে, যেমনটা আমরা শুরু থেকে প্রতিজ্ঞবদ্ধ। ’
‘চার মাস পর, দীর্ঘ সময় একত্রে না খেলার পর উড়ন্ত শুরু করেছি। সব বাধা সত্ত্বেও আমাদের মার্কিং ছিল দুর্দান্ত। আমি মনে করি আমরা চমৎকার মুহূর্তে বাস করছি। আমি কিছু খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে গেছি, কিন্তু কোনো কিছু যে চিরস্থায়ী না সে ব্যাপারে আমরা সতর্ক। আমাদের সবকিছু কাটিয়ে ওঠার সামর্থ্য রয়েছে এবং প্রতি মুহূর্তে নিজেদের উপরে তুলে ধরতে হবে। ’-যোগ করেন সিলভা।
গোলস্কোরার জেসুসের ভাষ্য, ‘আমি শুধু গোল করার জন্য খুশি নই, আমার প্রতিশ্রুতি ও জয়ের আকাঙ্ক্ষার জন্যও, এমন একজন হতে পারা যে দলকে সাহায্য করতে পছন্দ করে। এটা নিয়ে আমি খুবই খুশি। ’
পাওলিনহো যোগ করেন, ‘সেলেকাওরা পজিটিভ মোমেন্টে বাস করছে। ২০১৪ সালে যা হয়েছে এখানে তেমন যা খুশি তা হতে পারে না। এই ম্যাচ দিয়ে আমরা জেনেছি, কিভাবে ভুগতে হয় এবং কিভাবে রক্ষা করতে হয়। কিন্তু সবকিছুর উপরে, আমরা সর্বোচ্চ লেভেলে থেকে বিশ্বকাপ প্রস্তুতি শেষ করেছি। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৯ ঘণ্টা, ২৮ মার্চ, ২০১৮
এমআরএম