ওজিলকে নিয়ে সমালোচনা শুরু হয় মূলত বিশ্বকাপের আগেই। যেখানে তিনি ও জার্মানির আরেক ফুটবলার ইকলে গুন্দোগান তার্কিশ প্রেসিডেন্ট রজব তৈয়ব এরদোগানের সঙ্গে সাক্ষাত করেছিলেন।
পরবর্তীতে জার্মানির বিশ্বকাপ যাত্রাটা ইতিহাসের বাজেগুলোর মধ্যে একটি হয়। যেখানে মেক্সিকো ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দলগুলোর বিপক্ষে হেরে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিতে হয় ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের। আর এই হারে বলির পাঁঠা হন ওজিল। দ.কোরিয়ার বিপক্ষে হারের পর সমর্থকরা মাঠেই তাকে দুয়ো দিতে শুরু করে।
তবে ডেমিরবে বিশ্বাস করেন সতীর্থ ওজিলের সঙ্গে তুরস্কের সম্পর্ক খোঁজাটা অহেতুক, ‘যদি সবকিছু ঠিক থাকতো, তবে সবাই ঠিকই বলতো। তবে ঠিক হয়নি দেখেই ব্যক্তিগত একজনকে দোষারোপ করা হচ্ছে। ’
তিনি আরও বলেন, ‘এটা নিয়ে কোনো ধরনের প্রশ্ন উঠতে পারে না। মেসুত জাতীয় দলের জার্সি গর্বের সঙ্গেই পড়ে, যেমনটি আমি ও অন্যরা পড়ে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৪ ঘণ্টা, ১৯ জুলাই, ২০১৮
এমএমএস