৩৮৭ গোল, ৩১৭ জয় এবং টানা ৪৫ ম্যাচে জয়
এই পরিসংখ্যানই হয়তো মেসির জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যদিও এগুলোই প্রথম নয়।
যে কয়টা রেকর্ড মেসির হাত ফসকে বেরিয়ে গেছে সেগুলো আবার তারই ক্লাব সতীর্থ সার্জিও বুসকেটসের দখলে গেছে। লিগে টানা ম্যাচ (২৫) জেতার রেকর্ডে এগিয়ে তিনি। দ্বিতীয় স্থানে কিন্তু মেসি নন, তার আরেক সতীর্থ স্যামুয়েল উমতিতি (১৮)।
তালিকায় বর্তমানে খেলে যাচ্ছেন এমন ফুটবলারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ (৪৮৭) খেলার রেকর্ড রিয়াল বেতিসের জোয়াকুইনের দখলে। অন্যদিকে আর্জেন্টাইন কোচ দিয়েগো সিমিওনে টানা ৮ মৌসুম অ্যাতলেটিকো মাদ্রিদের দায়িত্ব সামলে এক বিরল রেকর্ডের মালিক হয়েছেন। এটা এই যুগে এক অস্বাভাবিক ঘটনা।
৩৮ বছর বছর বয়সী হুয়েস্কার অধিনায়ক জোয়ানজো কামাচো সবচেয়ে বেশি বয়সী খেলোয়াড়ের তকমা জিতেছেন। এই বয়সেও মাঠে স্বাভাবিক খেলা খেলতে পারায় খুশি কামাচো।
'আমি গর্বিত, এটা একটা মুল্যবান রেকর্ড এবং আমি যে কাজ করে এসেছি এটা তারই প্রমাণ। '
অন্যদিকে মাত্র ১৮ বছর ৫ বয়সী ভ্যালেন্সিয়া তারকা ফ্যারান তোরেসের কপালে সবচেয়ে কম বয়সী ফুটবলারের তকমা জুটেছে।
উন্দিয়ানো, ১৮ মৌসুম
১.৬৩ মিটার উচ্চতা নিয়ে সবচেয়ে খাটো ফুটবলার পাবলো পিয়াত্তি, যেখানে সবচেয়ে বেশি উচ্চতা রিয়াল তারকা কুর্তোয়ার (১.৯৯ মিটার)।
ফুটবলের আলোচনায় মাঝখানে একজন থাকবেন। এখানেই উন্দিয়ানো মালেনকোর অবস্থান। ১৮ মৌসুম আর ৩২৯ ম্যাচ নিয়ে লা প্রিমেরার ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সময় খেলার রেকর্ড এই ফুটবলারের দখলে।
এখন খেলে যাচ্ছেন এমন খেলোয়াড়দের মধ্যে স্টুয়ানি একমাত্র খেলোয়াড় যিনি পেনাল্টি থেকে কমপক্ষে ১০ গোল করেছেন, যিনি এখনও গোলবারের ১২ গজ দূরে থেকে গোল মিস করার অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে যান নি। তার ১১টি পেনাল্টি শটের প্রতিটিই প্রতিপক্ষের জালে ঠাই নিয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০১৮
এমএইচএম