তবে এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সিএনএনের কাছে ক্যাথরিনের আইনজীবি কোনো ধরনের মন্তব্য করতে অস্বীকার জানান।
এর আগে পর্তুগালের তারকা ফরোয়ার্ড রোনালদোর বিরুদ্ধে ২০০৯ সালের এক ঘটনা নিয়ে এক মার্কিন নারী গুরুত্বর এক অভিযোগ তুলেছেন।
জার্মান ম্যাগাজিন ‘দের স্পিগেল’ সম্প্রতি এক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানেই ক্যাথরিন মায়োরগা রোনালদোর বিপক্ষে ধর্ষণের অভিযোগ আনেন। ম্যাগাজিনে মায়োরগা অভিযোগে জানান, ২০০৯ সালে লাস ভেগাসের পামস প্লেস হোটেলে তাকে ধর্ষণ করেন রোনালদো।
কিন্তু এত বছর পর কেন এমন অভিযোগ, এমন প্রশ্নের উত্তরে মায়োরগা জানান, জুভেন্টাস তারকা তাকে তিন লক্ষ পচাঁত্তর হাজার মার্কিন ডলার দিয়ে কাউকে কিছু না বলার জন্য মুখ বন্ধ রাখতে বলেন। মায়োরগার দাবি, আদালতে না যাওয়ার জন্য রোনালদো তাকে এই অর্থ দেন। সেই সময় ওই পরিমাণ অর্থ পেয়ে ও কিছুটা ভয়েই মুখ খোলেননি ওই মার্কিন নারী।
অবশ্য এবারই প্রথম নয়। বছর দেড়েক আগে এই ম্যাগাজিন আরও একবার মায়োরগার পক্ষ থেকে রোনালদোর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ তোলে। সেবারও সে অভিযোগ ধোপে টেকেনি। আবারও সেই একই অভিযোগ তোলায় রোনালদোর আইনজীবী ম্যাগাজিনের বিপক্ষে আদালতে যাওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
রোনালদোর পক্ষ থেকে ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করেছে তার আইনজীবি জানান, ২০০৯ সালে ক্যাথলিন তার সঙ্গে স্বেচ্ছায় যৌনতায় লিপ্ত হয়েছিলেন। ফলে তাতে ধর্ষণের অভিযোগ ভিত্তিহীন।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৩ ঘণ্টা, ০১ অক্টোবর, ২০১৮
এমএমএস