জানা গেছে, চাষিদের কাছ থেকে সরাসরি আলু কিনবে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। সেই আলু সংগ্রহ করে পাঠানো হবে বাংলাদেশে।
পশ্চিমবঙ্গে অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর আলুর ফলন হয়েছে বেশি। এর ফলে পশ্চিবঙ্গের পাইকারি ও খুচরা বাজারে আলুর দাম বেশ খানিকটা পড়ে গেছে।
এছাড়া জায়গা সংকুলাণের কারণে হিমাগারগুলোতেও আলু সংরক্ষণ করতে পারেননি অনেক চাষি।
চাহিদা অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গে প্রতি মাসে আলুর প্রয়োজন হয় ৫ লাখ মেট্রিক টন। সে অনুযায়ী বছরে চাহিদা ৬০ লাখ মেট্রিক টন। অথচ চলতি মৌসুমে আলু উৎপাদন হয়েছে ১ কোটি ২০ লাখ মেট্রিক টন। যা চাহিদার দ্বিগুন। মূলত এ আলুই রপ্তানি করা হবে। পশ্চিমবঙ্গের পাশের রাজ্যগুলোতেও আলু পাঠানো হচ্ছে।
এদিকে বাংলাদেশে আলু পাঠানোর খবরে কিছুটা স্বস্তি পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের চাষিরা। তারা মনে করছেন, বাংলাদেশে আলু রপ্তানি হলে তারা কম দাম পাওয়ার সমস্যা থেকে কিছুটা হলেও মুক্ত হবেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০০ ঘণ্টা, মার্চ ২৯, ২০১৭
ভি .এস/জেডএস