ঢাকা, বুধবার, ২৮ কার্তিক ১৪৩১, ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ১১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

তথ্যপ্রযুক্তি

‘স্মার্ট জাতি গঠনের পূর্বশর্ত হলো কানেক্টিভিটি নিশ্চিত করা’ 

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০০৪৪ ঘণ্টা, জুন ১১, ২০২৩
‘স্মার্ট জাতি গঠনের পূর্বশর্ত হলো কানেক্টিভিটি নিশ্চিত করা’ 

ঢাকা: ‘একটি স্মার্ট জাতি গঠনের পূর্বশর্ত হলো কানেক্টিভিটি নিশ্চিত করা’ -বলে মন্তব্য করেছেন গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসির আজমান।  

শুক্রবার (৯ জুন) ইন্টারন্যাশনাল করভেনশন সিটি বসুন্ধরাতে (আইসিসিবি) আয়োজিত জেসিআই স্মার্ট বাংলাদেশ সামিট, এক্সপো এবং সিওয়াইই অ্যাওয়ার্ড ২০২৩ -এ এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।



ইয়াসির আজমান আরও বলেন, স্মার্ট জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভের অন্যতম পূর্বশর্ত হলো কানেক্টিভিটির মতো মৌলিক চাহিদার যথাযথ পূরণ -যে ক্ষেত্রে গ্রামীণফোন শতভাগ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।   

‘এমপাওয়ারিং রেসপনসিবল অ্যান্ড টেক সেভি সিটিজেন’ শীর্ষক ওই আলোচনায় আরও অংশ নেন তরুণ উদ্যোক্তা, পেশাদার, বিনিয়োগকারী, নীতি নির্ধারক এবং ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্ট।  

গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসির আজমান বলেন, প্রযুক্তিগত রূপান্তর এবং ডিজিটাল দক্ষতাসম্পন্ন স্মার্ট নাগরিকেরা একটি ভবিষ্যতমুখী, দায়িত্বশীল সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখতে পারেন। শুরু থেকেই আমরা ডিজিটাল দক্ষতার ক্ষেত্রে বিভাজন কমিয়ে আনার লক্ষ্যে, তরুণদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও ভবিষ্যতমুখী করে তুলতে, ফ্রিল্যান্সার এবং আম চাষি থেকে আরম্ভ করে হাতিয়ার মতো বিচ্ছিন্ন ও প্রত্যন্ত জনপদে বিভিন্ন মানুষের ক্ষমতায়নে কানেক্টিভিটি সুবিধা নিশ্চিত করেছি। পাশাপাশি, ব্যক্তি এবং ব্যবসায় উভয় পরিসরে ই-সিম এবং ফাইভ-জি সেবার মতো নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে উদ্ভাবনের নেতৃত্ব দিয়েছি। বিভিন্ন কমিউনিটিকে পরিবর্তনের চালিকাশক্তিতে রূপান্তরিত করে আমরা বাংলাদেশকে আগামীর বিশ্বের জন্য প্রযুক্তিগতভাবে প্রস্তুত হয়ে উঠতে সক্ষম করে তুলতে চাই।  

তিনি আরও বলেন, আমি আশাবাদী, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সাফল্যকে কাজে লাগিয়ে এবং আমাদের দীর্ঘদিনের স্বপ্নের স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের মাধ্যমে ভবিষ্যতে বাংলাদেশ উন্নত ক্ষমতার পাওয়ার হাউজ হয়ে উঠবে।  

জেসিআই স্মার্ট বাংলাদেশ সামিট, এক্সপো এবং সিওয়াইই অ্যাওয়ার্ড ২০২৩-এ টেলিকম পার্টনার গ্রামীণফোন। আয়োজনে গ্রামীণফোনের নিজস্ব প্যাভিলিয়নে (প্যাভিলিয়ন নং এমপি০০৪) দর্শনার্থীরা ইমারসিভ ভার্চ্যুয়াল রিয়েলিটি ও রোবোটিক হাতের সঙ্গে যোগাযোগের মতো ফাইভ-জি প্রযুক্তি সমর্থিত নানা প্রদর্শনীতে মুগ্ধ হন। চিকিৎসা, কৃষি, অবকাঠামো ও বিনোদনের মতো বিভিন্ন খাতে ফাইভ-জি প্রযুক্তির অনন্য রূপান্তর সক্ষমতা জানার পাশাপাশি মাইজিপি অ্যাপের ডিজিটাল বইমেলাসহ স্টলের নানা ফিচার উপভোগ করেন তারা।

বাংলাদেশ সময়: ০০৪০ ঘণ্টা, জুন ১১, ২০২৩
এমআইএচ/এসআরএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।