শনিবার (২০ মে) বিকেলে রাজধানীর লা মেরিডিয়ান হোটেলে ‘বাংলাদেশ ইনোভেশন কনক্লেভ’ শীর্ষক দিনব্যাপী আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছিলেন।
উদ্ভাবন চ্যালেঞ্জ ও পরিবর্তন- এমন ধারণা থেকে মাইক্রোসফট-এর পৃষ্ঠপোষকতায় দেশে প্রথমবারের মতো এ আয়োজন করা হয়।
একইসঙ্গে শিল্পায়নের চতুর্থ পর্যায়ে বাংলাদেশের ইনোভেশনের অর্থ বা গুরুত্ব কি? কিভাবে ৮টি অঞ্চলে উদ্ভাবন চালিত প্রবৃদ্ধি তরান্বিত হচ্ছে ইত্যাদি তুলে ধরাও ছিলো আয়োজনের উদ্দেশ্য।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে তরুণ প্রজন্মের বড় অংশ এখন প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছে। যাদেরকে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ এবং সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। এর মাধ্যমে দেশ ডিজিটাল ইকোনমির দিকে আশানুরূপ অগ্রসর হওয়ার সম্ভাবনায় উপনীত হয়েছে।
অনুষ্ঠানের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধিবেশনে ইনোভেশন ইন অ্যাকশন প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করা হয়। দেশের চারটি বিভাগ চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা ও রাজশাহীর জন্যে ইনোভেশন রোডম্যাপ উদ্ভাবনের পথনকশা তৈরির ওপর জোর দেওয়া হয়। অধিবেশনে প্রতিটি বিভাগের জন্য সবচেয়ে ভালো উদ্ভাবনী উপায় ও প্রয়োজনীয় পরিবর্তনের পথনকশা তৈরির গুরুত্ব তুলে ধরা হয়।
পরে ‘বাংলাদেশে সফল উদ্ভাবন’ শীর্ষক প্যানেল আলোচনা শুরু হয়। অংশ নেন ডি নেটের প্রধান নির্বাহী অনন্যা রহমান, গ্রামীণফোনের ডেপুটি সিইও ও সিএমও ইয়াসির আজমান, আমরা টেকনোলজির এমডি ও সিইও সৈয়দ ফরহাদ আহমেদ, মাইক্রোসফট বাংলাদেশের এমডি সোনিয়া বশির কবির। সভাপতিত্ব করেন টেলিনর হেলথের সিইও সাজিদ রহমান।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১৮ ঘণ্টা, মে ২০, ২০১৭
এসএ/জেডএস