ভাড়ার বিনিময়ে চলচ্চিত্র উপভোগ, এই সেবা আওতায় এবারে আসছে যুক্তরাজ্য। কারণ অনলাইন ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউব বিশ্বের তিন নাম্বার দেশ হিসেবে বেছে নিয়েছে যুক্তরাজ্যকে।
উল্লেখ্য,যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার পর যুক্তরাজ্যে রেন্টাল ফ্লিম সার্ভিস চালু। আর এই খবর সর্বপ্রথমে প্রচার পায় ব্লগে।
এসব চলচ্চিত্র সংগ্রহের দায়িত্বে ইউটিউব পার্টনার হিসেবে আছে চলচ্চিত্র প্রযোজনা ও পরিবেশনা সংস্থা ইউনিভার্সেল, লায়নসগেট, এন্টারটেইনমেন্ট ছাড়াও ব্রিটিশ ফ্লিম মেকার মেট্রোডম এবং রিভলবার এন্টারটেইনমেন্ট। ইউটিউব জানিয়েছে, অনেক মুভির সঙ্গে বাড়তি আকর্ষণ হিসেবে থাকছে খ্যাতনামা অভিনেতা ও চলচ্চিত্রের সব কলাকুশলীদের সাক্ষাৎকার, ডকুমেন্টারী, ছবির পেছনের কাহিনী এবং প্যারোডি ও রিমিক্স সংক্রান্ত বিষয়াবলী।
একবার ভাড়া নেওয়ার পর ব্যবহারকারীরা তাদের ইউটিউব অ্যাকাউন্টে লগ ইন করে যে কোন কম্পিউটারে মুভিটি উপভোগ করতে পারবে। এছাড়া গুগল টিভি, অ্যান্ড্রুয়েড হানিকম্ব ভার্সনে চলা ট্যাবলেটসহ অ্যান্ড্রুয়েডে চলা বেশীরভাগ হ্যান্ডসেটে এই সুবিধা পাওয়া যাবে। সেবাটি চালুর পেছনে রয়েছে ইউটিউবের বড় উদ্দেশ্যে যা বর্তমানে অ্যাপল, প্লেস্টেশন, এক্সবক্স এবং লাভফ্লিমের চালুকৃত এ সেবার সঙ্গে তুমুল প্রতিযোগিতা করা।
এছাড়াও রেন্টাল সার্ভিস আরো সম্প্রসারিত করতে ইউটিউব সংশ্লিষ্টরা যুক্তরাজ্যের টিভি চ্যানেল ৪, চ্যানেল ৫ এবং অনেক স্বায়ত্বশাসিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নিচ্ছে।