আন্তর্জাতিক কনজিউমার ইলেকট্রনিক্স শো-তে এ কোম্পানিটি আমেরিকার অ্যামাজন, পরিবহন সেবা প্রতিষ্ঠান উবার ও চীনের দিদি চুক্সিংয়ের সঙ্গে তাদের বিশাল অংশীদারিত্ব ঘোষণা করে। স্বায়ত্বশাসিত পরিবহনের অংশ হিসেবে ‘ই-প্যালেট’ নামে নতুন একটি ইলেকট্রিক কনসেপ্ট থেকে তারা এ চুক্তি করে।
ই-প্যালেট কনসেপ্টের মাধ্যমে গাড়িগুলো মানুষ পরিবহনের পাশাপাশি বিভিন্ন প্যাকেট, পিজ্জাও সরবরাহ করবে। আর এই কনসেপ্টের প্রধান ফোকাস হলো ইলেক্ট্রিক কানেক্টেড কার।
কোম্পানিটি জানায়, টয়োটা ৯০টি দেশে ৩৭টি মডেলের বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রস্তাব দিয়েছে। এছাড়াও ২০২০সালের প্রথম দিকে ১০টি মডেলের ব্যাটারিচালিত গাড়ি বিশ্বব্যাপী পাওয়া যাবে। আর ২০২৫ সালের মধ্যে টয়োটা ও লেক্সাস লাইন আপের প্রতিটি মডেলের গাড়ি বৈদ্যুতিক অথবা বৈদ্যুতিক সুবিধা সম্বলিত হবে।
টয়োডা বলেন, প্রযুক্তি খুব দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে, চলছে প্রতিযোগিতার দৌড়। আমি রাতে ভাবি আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বিরা এখন আর শুধু গাড়ির মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। যেমন গুগল, অ্যাপল, ফেসবুক।
টয়োটাকে অটোমোবাইল কোম্পানি থেকে একটি গতিশীল কোম্পানিতে রূপান্তর করতে চান বলেও জানান টয়োডা।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১১, ২০১৮
এমএসএ/এএ