সোমবার (১৮ নভেম্বর) শুরু হওয়া সাত দিনব্যাপী এই আয়োজন শেষ হবে শনিবার (২৩ নভেম্বর)। এবারের আসরে বাংলাদেশ থেকে ৩২টি প্রকল্প ও দলের সঙ্গে থাকছেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসের (বেসিস) প্রতিনিধি এবং গণমাধ্যমকর্মীরা।
হা লং-এর উইন্ড্যাম লিজেন্ড হোটেলে প্রতিযোগিতার বিভিন্ন আসরে এপিকটাভুক্ত অন্যান্য দেশের প্রতিযোগীদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে বাংলাদেশের দলগুলো।
এবারের আসরে বাংলাদেশের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়া, ব্রুনাই, চীন, চাইনিজ তাইপে, হংকং, ইন্দোনেশিয়া, জাপান, ম্যাকাও, মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, পাকিস্তান, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ডসহ আয়োজক দেশ ভিয়েতনামের প্রায় তিন হাজার প্রতিনিধি অংশ নেবেন।
আসরটিতে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বেসিস সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর।
আসর নিয়ে বাংলানিউজকে বেসিস সভাপতি বলেন, আমাদের তরুণদের দারুণ সব উদ্ভাবন এবং আইসিটি খাতে আমাদের সক্ষমতা বিশ্ব দরবারে তুলে ধরার উদ্দেশ্য নিয়েই আমরা এই আসরে অংশ নিচ্ছি। বিগত ১০ বছরে বাংলাদেশের আইসিটি খাতে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। যা দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও অবদান রাখছে। গতবারের এপিকটায় একটিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পাশাপাশি আরও পাঁচটি ক্যাটাগরিতে আমরা পুরস্কৃত হয়েছিলাম। এবার এর চেয়েও ভালো করার আশা রয়েছে আমাদের।
এদিকে, এপিকটায় অংশ নিতে বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে ভিয়েতনামের উদ্দেশে দেশ ছাড়ছেন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা।
শনিবার (১৬ নভেম্বর) দিবাগত রাতে ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ছে একটি দল। এই দলের সঙ্গে যাচ্ছেন বাংলানিউজের স্টাফ করেসপন্ডেন্ট এবং বাংলাদেশ আইসিটি জার্নালিস্টস ফোরামের সদস্য সোলায়মান হোসেন শাওন।
বাংলাদেশ সময়: ২৩১৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৬, ২০১৯
এসএইচএস/টিএ