‘ডিজিটাল ইকোনমি’ তালিকার শীর্ষে থাকার লড়াই চলছে। এ তালিকায় এবার শীর্ষে এসেছে সুইডেন।
দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনৈতিক এবং সামাজিক উন্নয়নে ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (আইসিটি) নিয়ে ব্যবসায়িক কার্যক্রম গতিসম্পন্ন হয়েছে। পুরো বিশ্বজুড়েই অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে উঠতে তথ্য এবং যোগাযোগ প্রযুক্তিকে টুলস হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
এরই মধ্যে বিশ্বব্যাপী ব্যবসায়িক এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নে আইসিটিকে টুলস হিসেবে ব্যবহার করে সফলতার শীর্ষে উঠে এসেছে অনেক দেশই। বিশ্লেষকদের ভাষ্যমতে, ডিজিটাল ইকোনমির সুকৌশলী ব্যবহার করে যেসব দেশ জীবনমান উন্নয়নের শীর্ষে উঠে এসেছে প্রতিবছর তাদের তালিকা প্রকাশ করে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম।
এবারের তালিকার চতুর্থ স্থানে সুইজারল্যান্ড, পঞ্চম স্থানে যুক্তরাষ্ট্র, ষষ্ঠ স্থানে তাইওয়ান, সপ্তম স্থানে ডেনমার্ক, অস্টম স্থানে কানাডা, নবম স্থানে নরওয়ে এবং দশম স্থানে দক্ষিণ কোরিয়ার অবস্থান। বিশ্বের ১৩৮টি দেশের ওপর পরিচালিত জরিপের ভিত্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, পরিবেশবান্ধব, দ্রুত ব্যবসায়িক কার্যসম্পাদন এবং অথনৈতিক মন্দা কাটিয়ে উঠতে এ মুহূর্তে আইসিটি টুলস হচ্ছে সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী মাধ্যম। তাই ধীরে ধীরে সব দেশই ডিজিটাল ইকোনমি প্রতিষ্ঠায় কর্মকৌশল নির্ধারণ করছে।
বাংলাদেশ সময় ১৯৪৮, ডিসেম্বর ৩০, ২০১১