ঢাকা, মঙ্গলবার, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

তথ্যপ্রযুক্তি

পঞ্চমবারের মতো ফ্রস্ট অ্যান্ড সালিভানের পুরস্কার পেল ইডটকো

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০২৩৫ ঘণ্টা, জুলাই ১৩, ২০২১
পঞ্চমবারের মতো ফ্রস্ট অ্যান্ড সালিভানের পুরস্কার পেল ইডটকো ...

ঢাকা: শীর্ষস্থানীয় সমন্বিত টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান- ইডটকো গ্রুপ (ইডটকো) চলতি বছর টানা পঞ্চমবারের মতো ফ্রস্ট অ্যান্ড সালিভানের ‘এশিয়া প্যাসিফিক টেলিকম টাওয়ার কোম্পানি অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে।

সম্মানজনক এই পুরস্কারের পাশাপাশি টাওয়ার এক্সচেঞ্জের বরাত দিয়ে বিশ্বের শীর্ষ ১০ টাওয়ার কোম্পানির র‍্যাংকিংয়ে জায়গা করে নেওয়ার কৃতিত্বও অর্জন করেছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

এই দুই বড় প্রাপ্তির বিষয়ে ইডটকো গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আদলান তাজুদিন বলেন, এই অর্জন বিভিন্ন দেশে আমাদের করা কাজেরই স্বীকৃতি। যেসব অঞ্চলে আমাদের কার্যক্রম বিস্তৃত রয়েছে, সেসব জায়গাতে টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো খাতের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারের ভূমিকা আমরা পালন করে যাচ্ছি।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ইডটকো জানায়, মহামারির নানা চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ইডটকো ২০২০ সালে বিভিন্ন দেশে ধারাবাহিকভাবে টেকসই নকশা উদ্ভাবন এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করেছে। পাশাপাশি যেসব দেশে তারা দীর্ঘদিন ধরে কার্যক্রম চালিয়ে আসছে, সেসব জায়গাতে স্মার্ট সিটি ফার্নিচার এবং পরবর্তী প্রজন্মের প্রযুক্তিগুলো স্থাপনের লক্ষ্যে অংশীদারিত্বেরও উদ্যোগ নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এছাড়া প্রতিটি সাইটে কার্বন নিঃসরণের হার ৫৮ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে আনার কথা জানিয়ে প্রতিষ্ঠানটি বলছে, বিভিন্ন দেশে সর্বোচ্চ পর্যায়ের টেকসই অবকাঠামোর উন্নয়ন ও চর্চা তারা চালিয়ে যাবে।

৩৪ হাজার ১০০ টাওয়ার পরিচালনার মাধ্যমে প্রথমবারের মতো বিশ্বের শীর্ষ ১০ টাওয়ারকো র‍্যাংকিংয়ে জায়গা করে নেওয়ার খবরও ঘোষণা করেছে ইডটকো।

ফ্রস্ট অ্যান্ড সালিভানের 'এশিয়া প্যাসিফিক বেস্ট প্র্যাকটিসেস অ্যাওয়ার্ডস' শীর্ষ মানসম্পন্ন কোম্পানিগুলোকে স্বীকৃতি দিয়েছে, যেগুলো  ২০২০ সালে নিজেদের ব্যবসায়িক খাতে এবং ইন্ড্রাস্টির উন্নয়নে বেশি অবদান রেখেছে। ফ্রস্ট অ্যান্ড সালিভানের বিশ্লেষক দলটি কোনো একটি কোম্পানির উৎকর্ষতা মূল্যায়নের ক্ষেত্রে পুঙ্খানুঙুঙ্খ পদ্ধতি অনুসরণ করে থাকে। সংক্ষিপ্ত তালিকায় থাকা কোম্পানিগুলোকে প্রকৃত বাজার সক্ষমতার বিভিন্ন সূচকে মূল্যায়িত করা হয়, যেগুলোর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকে- মার্কেট শেয়ার এবং মার্কেট শেয়ারে প্রবৃদ্ধি; পণ্য উদ্ভাবনে নেতৃত্ব, বিপণন কৌশল এবং ব্যবসা উন্নয়ন কৌশল।

বাংলাদেশ সময়: ০২৩৫ ঘণ্টা, জুলাই ১৩, ২০২১
এমআইএইচ/কেএআর

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।