গাজার এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি হাসপাতাল এবং প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ স্বাস্থ্যসেবা ক্লিনিক হামলার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় অথবা জ্বালানির অভাবের কারণে বন্ধ হয়ে গেছে। জাতিসংঘের মতে, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার ৩৫টি হাসপাতালের মধ্যে ১২টি এবং ৭২টি স্বাস্থ্যসেবা ক্লিনিকের মধ্যে ৪৬টি বন্ধ হয়ে গেছে।
জ্বালানি ঘাটতির কারণে হাসপাতালের জেনারেটরগুলি ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বন্ধ হয়ে যাবে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
হামলায় হাজারো আহত ব্যক্তির সঙ্গে ইসরায়েলি অবরোধের মুখে হাসপাতালের জীবন রক্ষাকারী সুবিধাগুলিও ধ্বংস হয়েছে। ইসরায়েলি বোমা হামলায় এলাকাগুলো ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে এবং জীবনযাত্রা ভেঙে পড়েছে।
অবরুদ্ধ ভূখণ্ডে ইসরায়েলের বোমাবর্ষণে প্রায় ৪০ শতাংশ বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জাতিসংঘের মতে ছয় লাখ ২৫ হাজারেও বেশি শিক্ষার্থী ক্লাসে উপস্থিত হতে পারছে না।
ইসরায়েলি হামলায় প্রায় অর্ধেক ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং আনুমানিক ১৪ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ বলছে। খবর আল জাজিরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২২ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৫, ২০২৩
এমজেএফ