তবে মৃত্যুর তালিকায় না থাকলেও আক্রান্তের তালিকায় প্রতিনিয়ত যোগ হচ্ছে নতুন নতুন দেশের নাম। সবশেষ এ তালিকায় যুক্ত হয়েছে ফিনল্যান্ড।
করোনা ভাইরাসে সবশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত চীনে সর্বোচ্চ ৬ হাজার ৬১ জন মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। আর মারা গেছেন ১৩২ জন। চীনে ভাইরাসটিতে এরইমধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা সার্স ভাইরাসের সংখ্যা ছাড়িয়েছে।
থাইল্যান্ডে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ জন আক্রান্ত হওয়ার তথ্য মিলেছে। এর পরের অবস্থানে রয়েছে হংকং, সেখানে ১০ জন এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।
এছাড়া ম্যাকাও, অস্ট্রেলিয়ায় সাতজন করে ১৪ জন, কম্বোডিয়ায় একজন, কানাডায় দুইজন, ফ্রান্সে চারজন, জার্মানিতে চারজন, জাপানে আটজন, মালয়েশিয়ায় সাতজন, নেপালে একজন, সিঙ্গাপুরে পাঁচজন, দক্ষিণ কোরিয়ায় চারজন, শ্রীলঙ্কায় একজন, তাইওয়ানে আটজন, সংযুক্ত আরব আমিরাতে চারজন, যুক্তরাষ্ট্রে পাঁচজন, ফিনল্যান্ডে একজন ও ভিয়েতনামে দুইজন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে কর্তৃপক্ষ।
অন্যদিকে চীনে ভাইরাসটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় উদ্ভূত পরিস্থিতি বিবেচনায় গুগল সেখানে তাদের কার্যালয় সাময়িক বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন। অ্যাপল তাদের কর্মীদের চীন সফর স্থগিত করার কথা বলেছে। শুধু তাই নয়, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক ফুড চেইন শপ স্টারবাকস চীনে তাদের অন্তত দুই হাজার আউটলেট বন্ধ ঘোষণা করেছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের এয়ারলাইন্স ভাইরাসের উৎপত্তিস্থল উহানে তাদের সরাসরি ফ্লাইট বাতিল ঘোষণা করেছে। আর সেখানে আটকে পড়া নাগরিকদের ফিরিয়ে নিতে যথাযথ উদ্যোগ নিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ সময়: ০৩৫৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩০, ২০২০
জেডএস