তুষারের নিচে আরও অনেকেই চাপা পড়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এদিকে নিহত ও আহতদের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
আরও পড়ুন>>তুরস্কে একই স্থানে দুই তুষারধস, উদ্ধারকর্মীসহ নিহত ২০
বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো এ তথ্য জানায়।
খবরে বলা হয়, গতকাল মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) ইরান সীমান্তবর্তী পাহাড় ঘেরা বাচিসহারে প্রথম তুষারধসের ঘটনা ঘটে। এতে একটি মিনিবাস ও একটি বরফ সরানোর গাড়ি চাপা পড়ে। এরপরই উদ্ধারকারী বাহিনী ঘটনাস্থলে যায় এবং পাঁচজনের মরদেহ উদ্ধার করে। এছাড়া বরফের গাড়ি ও মিনিবাসের চালকসহ সাত যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। কিন্তু আরও বেশ কয়েকজন নিখোঁজ ছিলেন।
বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) নিখোঁজ ওই দু’জনের সন্ধানে ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করছিল জরুরী বাহিনীর ৩০০ সদস্য। এ সময়ই ওই স্থানে দ্বিতীয় তুষারধসের ঘটনা ঘটে। এতে আট উদ্ধারকর্মীসহ আরও অন্তত সাত জন নিহত হন।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে আরও বলা হয়েছে, নিহতদের মধ্যে পুলিশ কর্মকর্তা, নিরাপত্তা প্রহরী, দমকলকর্মীসহ মৃতের সংখ্যা ৩৮ জনে দাঁড়িয়েছে। এদিকে তুরস্কের দুর্যোগ ও জরুরী ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের নেতৃত্বে ঘটনাস্থলে দেশটির সামরিক বাহিনীর সদস্য এবং স্থানীয়রাও উদ্ধার কাজে যোগ দিয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০২৫৬ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৬, ২০২০
আরআইএস/