ভারতের গণমাধ্যমগুলো বলছে, শপথের পর এভাবে নেতাকর্মী সমর্থকদের নিয়ে গান গাওয়ার রেকর্ড ভারতের কোনো মুখ্যমন্ত্রীর নেই।
এছাড়া বিভিন্ন কারণে এবার কেজরিওয়ালের শপথ অনুষ্ঠান ছিল আলাদা।
কেজরিওয়াল ভাষণের এক অংশে বলে ওঠেন, ‘আমি আজ খুব আনন্দিত। কারণ, বছরের পর বছর ধরে দিল্লিকে যারা চালাচ্ছেন, তারা আমার শপথের দিন এখানে উপস্থিত হয়েছেন। ’ এরপরই নাম ধরে একেক জনের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন তিনি।
কেজরি বলেন, ‘নজফগড়ের দলবীর সিং আছেন এখানে, যিনি শিক্ষক ছিলেন। এখন অবসরের পর কৃষি কাজ করেন। আমাদের মুখে অন্ন তুলে দেন। আছেন নিধি গুপ্তা, মেট্রোর চালক। রোজ হাজার হাজার মানুষকে তিনি পৌঁছে দেন গন্তব্যে। আছেন দিল্লির বাসে কর্মরত এক মার্শালও। এমনই অসংখ্য লোক দিল্লিকে চালান। এদের জন্যই দিল্লি চলছে। তাই এদের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। নেতারা আসবেন যাবেন, কিন্তু এরা থাকবেন, তাহলেই দিল্লি চলবে। ’
এছাড়া ভোটের প্রাচারণায় অংশ নিয়ে আলোচিত ‘বেবি কেজরিওয়ালকেও’ এদিন শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তবে মঙ্গে দেখা গেছে অসংখ্য বেবি কেজরিওয়ালকে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও তিনি শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হননি।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২০
এজে