শনিবার (১৪ মার্চ) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম নাইন নিউজ ও আল আরাবিয়ার প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
করোনার প্রাদুর্ভাব শুরুর পর থেকে যেন অনেকটা বেঁচেই যাচ্ছিল দুঃখ-দুর্দশায় বিপন্ন আফ্রিকা।
গত কয়েকদিনে কেনিয়া, ইথিওপিয়া, সুদান, মৌরিতানিয়া ও গিনি নিজেদের দেশে প্রথম করোনা আক্রান্তের ব্যাপারে নিশ্চিত করেছে।
এর আগে মরক্কো, তিউনিসিয়া, মিশর, আলজেরিয়া, সেনেগাল, টোগো, ক্যামেরুন, বুরকিনা ফাসো, কঙ্গো, দক্ষিণ আফ্রিকা, নাইজেরিয়া, আইভরি কোস্ট, ঘানা, গেবনেও করোনা প্রবেশ করে।
যদিও বেশিরভাগ দেশেই এখন পর্যন্ত করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দশের নিচে। এবং আক্রান্তরা বেশিরভাগই বিদেশি, অথবা বাইরে ভ্রমণকারী।
এদিকে আফ্রিকায় করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া রোধের চেষ্টায় আক্রান্ত ও সন্দেহভাজনদের এখন পর্যন্ত দ্রুত পরীক্ষা ও কোয়ারেন্টাইনের ব্যবস্থা করা হলেও, এর প্রকোপ বেড়ে গেলে আফ্রিকার মতো বিপন্ন একটি মহাদেশ তা কীভাবে মোকাবিলা করবে এ নিয়ে ব্যপক উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
অন্যদিকে যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়া ও ইয়েমেন ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের ১৩টি দেশে করোনা প্রবেশ করেছে। এর মধ্যে আছে- সৌদি আরব, ইরান, ইরাক, ইসরায়েল, ফিলিস্তিন, লেবানন, কাতার, বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত, জর্ডান।
এসব দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ইরান। এরপরই আছে বাহরাইন ও কুয়েত।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৮ ঘণ্টা, ১৪ মার্চ, ২০২০
এইচজে