বৃহস্পতিবার (২৩ এপ্রিল) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ তথ্য জানায়।
ওই নির্দেশে বেশ কিছু ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, করোনা ভাইরাস মহামারিতে বিপর্যস্ত অর্থনীতিতে মার্কিন নাগরিকদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার জন্য এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিকে সমালোচকরা বলছেন, মহামারির অজুহাতে নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ট্রাম্প নিজের দীর্ঘকাল পরিকল্পিত অভিবাসন নীতিগুলো প্রয়োগ করতে চাইছেন।
বুধবার (২২ এপ্রিল) ট্রাম্প বলেন, ‘অর্থনীতি ফের সচলের পর সব বেকার মার্কিন নাগরিকদের যেন কর্মসংস্থানে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়, তা এ নির্দেশটি নিশ্চিত করবে। ’
তবে যুক্তরাষ্ট্র প্রতি বছর অস্থায়ীভাবে কাজের জন্য অভিবাসীদের যে ভিসা দেয়, তাতে এ স্থগিতাদেশের কোনো প্রভাব পড়বে না। এছাড়া, ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে থাকা মার্কিন নাগরিকদের স্ত্রী বা স্বামী ও সন্তান এবং চিকিৎসক, নার্স বা অন্য স্বাস্থ্যকর্মী যারা দেশটিতে প্রবেশের চেষ্টা করছেন, তাদের ক্ষেত্রেও এ আদেশ কার্যকর হবে না।
এ নির্দেশের ফলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তান ছাড়া, পরিবারের অন্য সদস্যদের জন্য গ্রিনকার্ড স্পন্সর করার যে চর্চা রয়েছে, যাকে প্রেসিডেন্ট ‘চেইন মাইগ্রেশন’ আখ্যা দিয়েছেন, তা বাধাগ্রস্ত হবে।
প্রেসিডেন্টের এ নির্দেশটি আইনী বাধার সম্মুখীন হতে পারে।
আরও পড়ুন>> অভিবাসন নয়, ২ মাসের জন্য গ্রিনকার্ড বন্ধ করছেন ট্রাম্প
বাংলাদেশ সময়: ১০১১ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৩, ২০২০
এফএম