তবে প্রতিদিনই নতুন রোগী শনাক্ত হওয়ায় রাজধানী টোকিও, ওসাকা এবং উত্তরাঞ্চলীয় হোক্কাইডো দ্বীপে জরুরি অবস্থা বহাল রয়েছে।
বিবিসি জানায়, শিনজো আবে বলেছেন, জাপানে করোনা ভাইরাসের সর্বাধিক প্রাদুর্ভাবকালের চেয়ে বর্তমানে সংক্রমণ কমে সাত ভাগের এক ভাগ হয়েছে।
তবে জনগণকে সতর্ক থাকতে, মাস্ক পরতে এবং নির্দেশনা মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আবে বলেন, ‘সম্ভব হলে ৩১ মে’র আগে অন্য অঞ্চলগুলো থেকেও জরুরি অবস্থা তুলে নিতে চাই আমরা। ’
করোনা ভাইরাসের প্রতিরোধে গত ৭ এপ্রিলে টোকিওসহ ছয়টি শহরে জরুরি অবস্থা জারি করেন আবে। পরে ৪ মে জরুরি অবস্থার মেয়াদ ৩১ মে পর্যন্ত বাড়ান তিনি।
দেশটিতে জরুরি অবস্থা চলাকালীন গভর্নররা জনগণকে বাড়িতে অবস্থান করতে এবং ব্যবসা বন্ধ রাখতে বলতে পারেন। তবে সেটি না মানলে কোনো শাস্তির ব্যবস্থা নেই। অন্য দেশের সরকারের মতো জনগণকে লকডাউন মানতে বাধ্য করার আইনি ক্ষমতা নেই জাপানের শীর্ষ নেতাদের।
জন্স হপকিন্স ইউনিভার্সিটির তথ্য অনুযায়ী, জাপানে এখন পর্যন্ত শনাক্ত কোভিড-১৯ রোগীর সংখ্যা ১৬ হাজার ৪৯ এবং তাদের মধ্যে মারা গেছেন ৬৭৮ জন।
বাংলাদেশ সময়: ১০৫৪ ঘণ্টা, মে ১৫, ২০২০
এফএম