এ প্রসঙ্গে ট্রাম্প জানান, মি লিনিকের ওপর তার আর কোনো আস্থা নেই। ফলে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে তাকে অপসারণ করা হবে।
অবশ্য বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদে জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান স্টেট সেক্রেটারি মাইক পম্পেওর ওপর তদন্ত শুরু করায় লিনিকে কপালে এমন পরিণতি ঘটল।
এদিকে বিপক্ষ দল ডেমোক্রেটরা দাবি করছে, ট্রাম্প প্রশাসনকে যেসব কর্মচারী খতিয়ে দেখতে চাচ্ছে, প্রেসিডেন্ট তাদের ওপরই প্রতিশোধ নিচ্ছে।
লিনিকের বরখাস্ত প্রসঙ্গে হাউজ স্পিকার ন্যানসি পেলোসির কাছে শুক্রবার পাঠানো এক চিঠিতে ট্রাম্প বলেন, ‘ইন্সপেক্টর জেনারেলদের ওপর আমার পূর্ণ আস্থা থাকা জরুরি। তবে এই ইন্সপেক্টর জেনারেলের ওপর এখন আর তেমনটি করতে পারছি না। ’
আর এই ঘটনার বিপরীতে এক ডেমোক্রেট ইলিয়ট এনজেল এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এই বরখাস্তে প্রমাণিত হয় ট্রাম্প তার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ একজনকে তার জবাবদিহিতা থেকে বাঁচাচ্ছেন। যিনি স্টেট সেক্রেটারি হিসেবে রয়েছেন। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩২ ঘণ্টা, মে ১৬, ২০২০
এমএমএস