বুধবার (০৩ জুন) হেনেপিন কাউন্টি মেডিক্যাল পরীক্ষা থেকে প্রকাশিত ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে এ চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসে। এছাড়া গত ৩ এপ্রিলও ফ্লয়েডের শরীরে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছিল।
মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, মৃত্যুর পরে ফ্লয়েডের নাক থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষায় শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি ধরা পড়েছে।
গত ২৫ মে শ্বেতাঙ্গ পুলিশ অফিসার দেরেকের হাঁটুর চাপে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যান নিরস্ত্র ফ্লয়েড। মারা যাওয়ার সময় শেষ বার ফ্লয়েড বলেছিলেন, ‘প্লিজ, আই কান্ট ব্রিদ’।
তার শরীরে যে করোনা ভাইরাস ছিল, এ কথা জানিয়েছেন হেনেপিন কাউন্টির শীর্ষ পরীক্ষক অ্যান্ড্রেউ বেকার। তবে তার মৃত্যুর সঙ্গে করোনা ভাইরাসের কোনো সম্পৃক্ততা ছিল না, এ কথাও স্পষ্ট জানিয়েছেন তিনি।
মৃত্যুর পর বেসরকারিভাবে তার ময়নাতদন্ত করেন মাইকেল বেডেন। তিনি জানিয়েছেন, ফ্লয়েড করোনা আক্রান্ত এটা অজানা ছিল। না হলে ময়নাতদন্তের সময় আরও সতর্কতা গ্রহণ করা হতো। ফ্লয়েড হত্যাকাণ্ডে যে চারজন পুলিশ অফিসারকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদেরও করোনা পরীক্ষা করা উচিত।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫০ ঘণ্টা, জুন ০৪, ২০২০
টিএ