বৃহস্পতিবার (১৮ জুন) একদিনে সর্বোচ্চ আক্রন্ত ও মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে শুক্রবার (২০ জুন) ডব্লিউএইচও মহাপরিচালক তেদ্রোস আধানম গ্যাব্রিয়েসাস জানিয়েছেন, নতুন এক লাখ ৫০ হাজার মানুষ সংক্রমিত হয়েছে। যাদের অর্ধেক যুক্তরাষ্ট্রের এবং বৃহৎ সংখ্যা মধ্য প্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের।
তার মতে, মানুষ ঘরে থাকতে বিরক্ত বোধ করছেন এবং দেশগুলো তাদের অর্থনীতি বাঁচাতে সব খুলে দিচ্ছে। কিন্তু এ সময়ে চূড়ান্ত সংক্রমণ ঘটছে।
করোনার টেকনিক্যাল বিষয়ে ডব্লিউএইচও প্রধান বিশেষজ্ঞ ডা. মারিয়া ভ্যান কেরখোভ বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন অংশে মহামারি চূড়ান্ত ধাপে রয়েছে। কিছু দেশে উন্নতি হচ্ছে আর কিছু দেশে অবনতি। এ অবস্থায় প্রত্যেক দেশকেই প্রস্তুত থাকতে হবে।
সংস্থাটির জরুরি স্বাস্থ্যবিষয়ক কর্মসূচির প্রধান মাইক রিয়ান বলেন, কিছু কিছু দেশে সংক্রমণ দ্বিতীয় ধাপে রয়েছে। কিন্তু এখনও নিয়ন্ত্রণ পর্যায়ে নেই। সংক্রমণ নিচের দিকে নেমে এলেও শরতে বা এ বছরের শেষে আরেকবার দেখা দিতে পারে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০০ ঘণ্টা, জুন ২০, ২০২০
এমআইএইচ/ওএইচ/