শুক্রবার (২৬ জুন) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
খবরে বলা হয়, বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) অনলাইনে জার্মান মার্শাল ফান্ড আয়োজিত ব্রাসেলস ফোরাম-২০২০ এ অংশ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন মাইক পম্পেও।
পম্পেও জানান, ভারত, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইনসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের প্রতি চীনের হুমকি বেড়ে চলেছে। এ পরিস্থিতিতে চীনের ‘পিপলস লিবারেশন আর্মি’কে (পিএলএ) যথাযথভাবে প্রতিহত করতে যুক্তরাষ্ট্র নিজের বৈশ্বিক সেনা ও সামরিক স্থাপনা মোতায়েনের ব্যাপারে নতুন করে পর্যালোচনা করছে।
‘আমরা এটা নিশ্চিত করতে চাই যে, পিএলএ-কে ঠেকাতে আমরা যথাযথ অবস্থান নিয়েছি। এটিকে আমরা বর্তমান সময়ের একটি চ্যালেঞ্জ আকারে দেখছি। আমরা নিশ্চিত করতে চাই যে, এ ব্যাপারে যথাস্থানে যা কিছু দরকারি তা আমাদের আছে। ’
নতুন করে বৈশ্বিক সেনা মোতায়েনের ব্যাপারটি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে হচ্ছে বলে জানান পম্পেও। শিগগিরই যুক্তরাষ্ট্র জার্মানিতে মোতায়েন মার্কিন সেনা ৫২ হাজার থেকে কমিয়ে ২৫ হাজারে নিতে চলেছে বলে জানান তিনি। ফলে নতুন করে অন্য অঞ্চলে সেনা মোতায়েন করার ব্যাপারে ভাবছে যুক্তরাষ্ট্র।
পম্পেও বলেন, কিছু জায়গায় আমেরিকান স্থাপনা কমিয়ে ফেলা হবে। আবার কিছু জায়গায় বাড়বে, যেমন- এশিয়ায় চীনের কম্যুনিস্ট পার্টির হুমকির কথা বললাম। তারা এখন ভারত, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ চীন সাগর, ফিলিপাইন, এসব অঞ্চলে হুমকি বাড়াচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩৫ ঘণ্টা, জুন ২৬, ২০২০
এইচজে