শনিবার (৪ জুলাই) থেকে এটি কার্যকর হবে বলে সরকারি এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে। শুক্রবার (৩ জুলাই) ওই প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
খবরে বলা হয়, সপ্তাহব্যাপী চলা গণভোটে ৭৮ শতাংশ মানুষ সংবিধানের ওই সংশোধনীর পক্ষে মত দেন। এটিকে পুতিনের এক বিশাল বিজয় হিসেবে দেখা হচ্ছে। যদিও সমালোচকরা বলছেন, ওই গণভোট অবৈধ ছিল। এতে প্রচুর কারচুপি করা হয়। মানুষজনকে বাধ্যও করা হয় এ সংশোধনীর পক্ষে ভোট দিতে।
এদিকে বিশাল এই বিজয়ে রুশবাসীকে অভিনন্দন জানিয়ে পুতিন বলেছেন, রুশবাসী অন্তর থেকে অনুভব করেছেন যে, সংবিধানের যেই সংশোধনীর প্রস্তবা তোলা হয়েছে তা দরকার এবং দেশের জন্য প্রয়োজন। এই গণভোট রাষ্ট্রের দরকারি বিষয়ে মানুষের ঐক্যকেই তুলে ধরেছে।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে পুতিন সংবিধানের ওই বদলের প্রস্তাব তোলেন। সে সময় তিনি গণভোটের কোথাও বলেন, যদিও রুশ পার্লামেন্টে ও আদালতে তার প্রস্তাব অনুমোদিত হওয়ায় আইনত গণভোটের আয়োজন না করলেও চলতো।
সংশোধনীর আগের সংবিধান অনুসারে এই মেয়াদকালের পর আর ক্ষমতায় থাকতে পারতেন না ভ্লাদিমির পুতিন। তাই এ গণভোটের মাধ্যমে ওই সংবিধানে বদল আনা হলো।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১২ ঘণ্টা, জুলাই ০৪, ২০২০
এইচজে