হঠাৎ করে দুটি ছেলে হেসে কুটি কুটি,
হাসির সাথে পাল্লা দিয়ে খাচ্ছে লুটুপুটি।
কাণ্ড দেখে ছেলে দুটোর এলো সবাই ছুটে,
এত্তো হাসির কারণ কী, বলছে না কেউ মোটে!
হাসির সাথে যোগ হয়েছে ঠকর ঠকর কাশি,
এসব দেখে হাসছে বেদম মাঠের গরু-খাসি।
হাসি ও কাশির সাথে বেতাল নাচানাচি,
চলছে এবার ধনুক বাঁকা আচ্ছা তালে হাঁচি।
মুখের কাছে আঙুল ধরে ফিক করে দেয় হাসি,
মুরুব্বিরা বলছে থামো, পড় গিয়ে সব রাশি!
উথাল পাতাল হাসির মাতাল উপুড় হয়ে হাসে,
উল্টে পুল্টে খিচকি মেরে চোখের জলে ভাসে।
হাসি কাশি নাচানাচির লাগে না রে কারণ,
এসব কাজে বাধা দেওয়া এক্কেবারে বারণ।
আমরা সবাই ভুলে গেছি পরাণখোলা হাসি,
হাসির সাথে বিলিয়ে দেব ফূর্তি রাশি রাশি।
একটি দিবস খুব জরুরি, হাসি দিবস চাই,
এই দিবসে দেশের মানুষ এক হবোরে ভাই।
হাসির জোয়ার বইয়ে দেব ঊষর মরু চরে,
বিলিয়ে দেব হাসিগুলো সবার ঘরে ঘরে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১১, ২০১৪