ঢাকা: রূপকথার গল্প যেন সবসময়ই মোহনীয়। ছোটবেলায় রাজা-রানি আর রাজপুরীর গল্প শুনে বিভোর হইনি, এমন কাউকে খুঁজে মেলা ভার! আর তা যদি হয় ওয়াল্ট ডিজনির ঝলমলে স্বপ্নমাখা গল্প, তাহলে তো কথাই নেই।
ডিজনির গল্পের রাজকুমারীদের সাজ পোশাকে নিজেকে দেখতে খুব ইচ্ছে হয় তাই না! আর তাই বুঝি অনেকেই পছন্দের রাজকন্যার পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে জামা পরি। তাদের মতো চুল বেঁধে সেজে উঠি অপরূপ সাজে।
আজকের আয়োজন সেইসব স্বপ্নীল রাজকুমারীদের জন্য যারা মনে মনে নিজেদের সিনডারেলা, লিটল মারমেইড, স্নো হোয়াইট, স্লিপিং বিউটি বা আরও সুন্দরী রাজকুমারী ভাবে।
মনে পড়ে সেই দৃশ্যটির কথা? স্নো হোয়াইট যখন গভীর বনে সাত বামনের সঙ্গে বসবাস করতে শুরু করলো, তখন তার ডাইনি সৎ মা ছদ্মবেশে এসে তাকে বিষ মাখানো আপেল খাইয়ে দেয়।
রাজপুরীর বলরুমে নাচের আয়োজনে সবাই সিনডারেলাকে একা বাড়িতে রেখে রাজার দূর্গে চলে যায়। তখন এক মায়াপরী এসে সিনডারেলাকে সাজিয়ে তোলে রাজকুমারীর বেশে।
কালামুখী ডাইনির হাত থেকে বাঁচাতে তিনপরী ঘুমকুমারী অরোরাকে নিয়ে আসে বনের মধ্যে তাদের বাড়িতে। সেখানে অরোরা রাজকুমারের দেখা পায়।
ছোট্ট মৎস্যকন্যা এরিয়েল সমুদ্ররাজের কন্যা। সমুদ্রজুড়ে তার বিচরণ আর তার সঙ্গী পটকামাছ।
রাজকন্যা জেসমিন। জাদুর গালিচায় আলাদিনের সঙ্গী হয়ে উড়ে বেড়ায় দূর দূরান্তে।
টিংকারবেল। মিষ্টি এক ছোট্ট পরী। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়ায় আর অভিভূত হয় মানব সমাজের কর্মকাণ্ডে।
লম্বা সোনালী চুলের রাপানজেল। ডাইনির হাতে বন্দি ছিল গভীর বনের এক উঁচু দূর্গে।
ব্যাঙকুমারের রাজকুমারী টিয়ানা।
মনে আছে, সুন্দরী বেলের ভালোবাসায় দানবটির ভালোমানুষ হয়ে ওঠার কথা।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৩, ২০১৫