ঈদ হচ্ছে আনন্দের দিন। আর ঈদের দিন যদি মজার মজার খাবার তৈরি করা যায় তাহলে আনন্দের মাত্রাটা আরও বেড়ে যায়।
পোশাকের পাশাপাশি শিশুদের জন্যও কিছু স্পেশাল খাবার সব সময় তৈরি করতে হয়। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে শিশুরা যদি সারাদিনই রিচ ফুড খায় তবে শরীরটা খারাপ হতে পারে। তাই এনার্জির জন্য ঈদের সকালে নামাজে যাওয়ার আগে মিষ্টি খাবার যেমন: ফিরনি, পায়েস, জর্দা সেমাই, পুডিং খাওয়া প্রয়োজন। তবে দুপুরে কিছু পুষ্টিকর খাবার খাওয়া ভালো। ঈদের দিনে দুপুরে পোলাও, সাথে মুরগির কোরমা, সাদা ইলিশ সাথে কোল্ড ড্রিংস থাকতে পারে। এমনিতেই শিশুরা বিভিন্ন আত্মীয়ের বাসায় যায় এবং মজাদার খাবার খায়। এতে তাদের পুষ্টির ঘাটতিও পূরণ হয়। সাথে সাথে ঈদের স্পেশাল আইটেমগুলোও খাওয়া হয়। তাছাড়া রাতে পরোটা, মাংস, সাথে কিছু ফ্রুট সালাদ খাওয়া ভালো। আর যদি বোরহানি হয় তবে বেশ ভালো হয়। তাছাড়া তেহারি, কাচ্চি ঈদের তিন দিনে রাখা উচিৎ। সাথে বিভিন্ন জুস রাখলে মন্দ নয়।