বুক-পেট সাদাটে বাদামি। পা ও পায়ের আঙুল হলুদরঙা, তাতে সবুজ আভা।
বছরে দুবার বাসা করে এরা। জোয়ারের পানি উঠবে না, উঠলেও বাসা ডুববে না এমন জায়গায় বাসা বাঁধে। দুজনে মিলে বাসা করে। ডিম পাড়ে ৪/৫টি। দু’জনে তা দেয়। ডিম ফুটতে সময় নেয় প্রায় এক মাস। বাচ্চারা জন্মের এক থেকে চার ঘণ্টার মধ্যেই বাবা-মায়ের সঙ্গে পানিতে নেমে সাঁতরাতে পারে। ডিম-বাচ্চার বড় শত্রু মেছোবাঘ, ও চিতাবিড়াল। ডিমখেকো সাপেরা ডিম-বাচ্চা খেয়ে ফেলে। এরা ভীত স্বভাবের। সহজে ডাকে না। খোলা জায়গায়ও কম দেখা যায়।
পোষা পাতিহাঁসের খাদ্যতালিকায় যা যা থাকে সুন্দরী হাঁসও তাই তাই খায়। তবে সুন্দরবনে যা পাওয়া যায়। সুন্দরী হাঁস দেখতেও খুব সুন্দর। তাই সুন্দরবনে গেলে সুন্দরী হাঁস দেখতে পেলেও প্রাণ জুড়িয়ে যায়।
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশের পাখি, শরীফ খান
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৪, ২০১৯
এএ