বুধবার (১৮ জানুয়ারি) বিচারপতি শেখ আবদুল আউয়াল ও বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
আদালতে আওয়ামী লীগের এমপি রানার পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট আব্দুল বাসেত মজুমদার ও ড. বশির আহমেদ।
এর আগে গতবছরের ১১ ডিসেম্বর বিচারপতি ফরিদ আহাম্মদ ও বিচারপতি এ কে এম সাহিদুল হক, ২৮ নভেম্বর সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি আতাউর রহমান খান রানার জামিন আবেদন কার্যতালিকা থেকে বাদ দেন।
তারও আগে ৯ অক্টোবর বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী ও বিচারপতি খিজির আহমেদ চৌধুরীর বেঞ্চ এমপি রানার জামিন আবেদন উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দেন।
আওয়ামী লীগের টাঙ্গাইল জেলা কমিটির সদস্য ফারুক আহমেদকে ২০১৩ সালের ১৮ জানুয়ারি গুলি চালিয়ে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আমানুর গতবছরের ১৮ সেপ্টেম্বর আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন বিচারক। বর্তমানে তিনি কাশিমপুর কারাগারে বন্দি।
পরে আবারও জামিন আবেদন করলে ২৬ সেপ্টেম্বর টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আবুল মনসুর মিয়া তার জামিন নাকচ করে আদেশ দেন। বিচারিক আদালতে নাকচের পর হাইকোর্টে জামিন আবেদন করা হয়।
এ মামলায় চলতি বছরের ৩ ফেব্রুয়ারি আমানুর ও তার তিন ভাইসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ।
বাংলাদেশ সময়: ১১৪৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৮, ২০১৭
ইএস/এএ