একই মামলার ছয় আসামির অন্য পাঁচজন হলেন- মো. রুহুল আমিন মঞ্জু (৬১), মো. আব্দুল লতিফ (৬১), আবু মুসলিম মোহাম্মদ আলী (৫৯), মো. নাজমুল হুদা (৬০) ও মো. আব্দুর রহিম মিঞা (৬২)।
মো. আব্দুল লতিফ গ্রেফতার হয়ে কারাগারে থাকলেও অন্যরা পলাতক।
তাদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা, হত্যা, আটক, অপহরণ, লুণ্ঠন ও নির্যাতনের তিনটি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ রয়েছে।
রোববার (২২ অক্টোবর) শুরু হওয়া যুক্তিতর্ক উপস্থাপন সোমবার (২৩ অক্টোবর) শেষ করেন রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষ। এর মধ্য দিয়ে মামলাটির বিচারিক কার্যক্রম শেষ হলে চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে ৩ সদস্যের ট্রাইব্যুনাল জানান, যেকোনো দিন রায় ঘোষণা করা হবে।
রাষ্ট্রপক্ষে প্রসিকিউটর হায়দার আলী ও ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন এবং আসামিদের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী গাজী এম এইচ তামিম যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন।
মামলাটির রায় ঘোষণা এর আগেও একবার অপেক্ষমান ছিল। গত ০৯ মে উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে মামলাটি সিএভি রেখেছিলেন প্রয়াত চেয়ারম্যান বিচারপতি আনোয়ারুল হকের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল।
নতুন চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে ৩ সদস্যের পুনর্গঠিত ট্রাইব্যুনাল গত ১২ অক্টোবর তাদের প্রথম কার্যদিবসে ২২ অক্টোবর থেকে মামলাটির যুক্তিতর্ক নতুন করে শুনবেন বলে জানান। বিচারিক প্যানেলের নতুন দুই সদস্য হলেন- বিচারপতি আমির হোসেন ও মো. আবু আহমেদ জমাদার।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৩, ২০১৭
ইএস/এএসআর