আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী বোরহান খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু।
রুলে ওই যৌনপল্লী কেন বন্ধ করা হবে না এবং সেখানে থাকা যৌনকর্মীদের কেন পুনর্বাসন করা হবে না তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
চার সপ্তাহের মধ্যে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, আইন সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, সমাজ কল্যাণ সচিব, টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাবদিতে বলা হয়েছে।
আদালতে আবেদনটি দায়ের করেন টাঙ্গাইল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. আমির কুদরত-ই-এলাহী খান।
আইনজীবী বোরহান খান বলেন, কান্দাপাড়া যৌনপল্লীর নিকটবর্তী কয়েকটিশিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তাই ওইসব প্রতিষ্ঠানের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। এ কারণে ওই যৌনপল্লী বন্ধ করে যৌনকর্মীদের পুনর্বাসনের জন্য রিট করা হয়েছে। এছাড়া ওই যৌন পল্লীটি স্থানীয় উচ্ছেদ কমিটি ২০১৪ সালে একবার তুলে দেওয়া চেষ্টা করেছিলো। কিন্তু আইন মোতাবেক উচ্ছেদের জন্য আদালতের আদেশ প্রয়োজন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৪, ২০১৭
ইএস/এসএইচ