বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) ডাকযোগে ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মাহবুবুল আলম মামলাটি ঢাকার সিএমএম আদালতে পাঠান। বিকেলে তা আদালতে এসে পৌঁছায়।
এর আগে গত ৩১ অক্টোবর ফরহাদ মজহারের অপহরণ ও চাঁদা দাবি অভিযোগের সত্যতা পাননি উল্লেখ করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছিলেন ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মাহবুবুল আলম।
সেদিন তিনি মিথ্যা অভিযোগ দায়েরের জন্য ফরহাদ মজহার ও তার স্ত্রী ফরিদা আক্তারের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ২১১ ও ১০৯ ধারায় প্রসিকিউশন মামলা দাখিলের জন্য তদন্ত কর্মকর্তা আদালতের অনুমতি চান।
গত ৩ জুলাই সকালে ফরহাদ মজহার তার ঢাকার আদাবরের নিজ বাসা থেকে বের হলে অপহৃত হন বলে অভিযোগ করেন তার স্ত্রী ফরিদা আক্তার। এরপর তারা আনুষ্ঠানিকভাবে আদাবর থানায় একটি জিডি লিপিবদ্ধ করেন।
এরপর তদন্তে নামে পুলিশ। তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় তার অবস্থান শনাক্ত করে ৪ জুলাই ঢাকা থেকে খুলনা যাওয়ার পথে যশোরের নোয়াপাড়া থেকে তাকে উদ্ধার করে র্যাব।
পরবর্তীতে জিডিটি মামলা হিসাবে গ্রহণ করা হয়। উদ্ধার ফরহাদ মজহার ১৬৪ ধারায় আদালতে জবানবন্দি দেন। জবানবন্দি শেষে ফরহাদ মজহার নিজ জিম্মায় বাসায় যাওয়ার অনুমতি চাইলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৮, ২০১৭
এমআই/আইএ