অর্পিত সম্পত্তি আইনের কয়েকটি ধারা চ্যালেঞ্জ করে দাখিল করা রিট আবেদনে হাইকোর্ট এ রায় দেন।
বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথের হাইকোর্ট বেঞ্চ গতবছর ২৩ নভেম্বর রায় ঘোষণা করেন।
রাজধানীর বড় মগবাজারের বাসিন্দা আবদুল হাইয়ের করা এক রিট আবেদনে রায় দেন আদালত।
আদালতে রিট আবেদনকারীর পক্ষে আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ ইমতিয়াজ ফারুক। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম। ভূমি মন্ত্রণালয়ের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রানা দাস গুপ্তের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী। অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে শুনানিতে অংশ নেন আব্দুল ওয়াদুদ ভুইয়া, অ্যাডভোকেট ফিদা এম কামাল, অ্যাডভোকেট কামরুল হক সিদ্দিকী, অ্যাডভোকেট প্রবীর নিয়োগী ও অ্যাডভোকেট এএম আমিনউদ্দিন।
পরে মনজিল মোরসেদ বলেন, আদালত রায়ে শুধু ১০ ধারার মামলা নিষ্পত্তির জন্য এক বা একাধিক বিশেষায়িত ট্রাইব্যুনাল গঠনেরও নির্দেশ দিয়েছেন। এ ট্রাইব্যুনালকে আইনে বেঁধে দেওয়া সময়সীমা মেনে চলতে বলা হয়েছে। এছাড়া যেসব অর্পিত সম্পত্তির আইনগত দাবিদার নেই সে সম্পদ শুধু মানবিক উন্নয়ন কাজে ব্যবহার করতে হবে।
মনজিল মোরসেদ আরও বলেন, আদালত পর্যবেক্ষণে বলেছেন, ১৯৭৪ সালের শত্রু সম্পত্তি আইন (বিলুপ্ত) ছিল একটি ঐতিহাসিক ভুল।
বাংলাদেশ সময়: ২৩৪৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ০১, ১৮,
ইএস/এএ