রোববার (২২ এপ্রিল) মামলাটির যুক্তিতর্ক শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিলো। কিন্তু খালেদা জিয়া কারাগারে অসুস্থ থাকায় তাকে আদালতে উপস্থিত করা সম্ভব না হওয়ায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল শুনানিতে বলেন, তাকে (খালেদা জিয়া) আদালতে উপস্থিত করা না গেলে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মামলার পরিচালনা করা যেতে পারে।
ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. মো. আখতারুজ্জামান উভয়পক্ষের বক্তব্য শুনে যুক্তিতর্ক শুনানি পিছিয়ে ১০ মে নতুন দিন ধার্য করেন।
চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় মোট আসামি চারজন। খালেদা ছাড়া অভিযুক্ত অপর তিন আসামি হলেন- খালেদা জিয়ার তৎকালীন রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছ চৌধুরীর তৎকালীন একান্ত সচিব বর্তমানে বিআইডব্লিউটিএ’র নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।
এ মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন মোট ৩২ জন সাক্ষী।
২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলা করা হয়। ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে মামলাটি করে দুদক।
বাংলাদেশ সময়: ১২০৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ২২,২০১৮
এমআই/জেডএস