নোটিস প্রাপ্তির ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এর উত্তর না পেলে আইনগত ব্যবস্থার কথাও নোটিসে উল্লেখ করা হয়েছে।
নোটিসের বিবাদীরা হলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, প্রক্টর ও রেজিস্ট্রার।
রোববার (১৫ জুলাই) কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতা ফারুক হোসেন ও মো. মশিউর রহমানসহ চারজনের পক্ষে এ নোটিস পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হাসনাত কাইয়ুম ও ব্যারিস্টার জ্যোর্তিময় বড়ুয়াসহ ১৩ আইনজীবী।
কোটা সংস্কার আন্দোলন: ঢাবিতে পক্ষে-বিপক্ষে কর্মসূচি
নোটিসে বলা হয়, ৩০ জুন কোটা সংস্কার আন্দোলনের পক্ষে ঢাবিতে একটি প্রেস কনফারেন্সের আয়োজন করা হয়। ওইসময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা শিক্ষকদের উপস্থিতিতে এ হামলা চালায়। কিন্তু ঢাবির আদেশ ১৯৭৩ অনুসারে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ কারণে ৩০ জুন ও ০১ জুলাই কোটা ব্যবস্থা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর হামলাকারীদের ফৌজদারি কার্যকলাপের বিষয়ে কী ব্যবস্থা নিয়েছে বিবাদীরা তা আমাদেরকে নোটিস প্রাপ্তির ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জানান। তা জানাতে ব্যর্থ হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য মক্কেলের নির্দেশনা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৩ ঘণ্টা, জুলাই ১৫, ২০১৮
ইএস/এএটি