মঙ্গলবার (১১ সেপ্টেম্বর) জামিন আবেদনের উপর শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ইমরুল কায়েস এ জামিন আবেদন নাকচ করে দেন।
গত ১৪ আগস্ট শহিদুল আলমের জামিনের আবেদন করা হলে বিচারক ১১ সেপ্টেম্বর শুনানির জন্য দিন ধার্য করেছিলেন।
শহিদুল আলমের পক্ষে জামিন শুনানি করেন, অ্যাডভোকেট এহসানুল হক সমাজী, ব্যারিস্টার সারাহ হোসেন, জ্যোর্তিময় বড়ুয়া প্রমুখ।
শুনানিতে তারা আদালতকে বলেন, তথ্য-প্রযুক্তি আইনে মামলা দায়েরের পর আসামিকে গ্রেফতার করার কথা আইনে বলা আছে। কিন্তু শহিদুল আলমকে মামলার আগেই পুলিশ ধরে নিয়ে যায়। তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সত্য নয়। রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আবু জামিনের বিরোধিতা করেন।
এর আগে সোমবার (১০ সেপ্টেম্বর) একদিনের মধ্যে শহিদুল আলমের জামিন আবেদন নিষ্পত্তি করতে বিচারিক আদালতকে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।
গত ৫ আগস্ট রাতে ধানমন্ডির বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ।
ফেসবুক ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও নিরাপদ সড়ক আন্দোলন নিয়ে মিথ্যা তথ্য দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার অভিযোগে ডিবি ইন্সপেক্টর মেহেদী হাসান বাদী হয়ে শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে মামলাটি করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১১, ২০১৮/আপডেট: ১৩৩৫ ঘণ্টা
এমআই/আরআর