সোমবার (১৭ সেপ্টম্বর) আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলী স্থগিতাদেশ না দিয়ে পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠানোর আদেশ দেন।
আদালতে আমির খসরুর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মওদদু আহমদ।
পরে খুরশীদ আলম খান বলেন, হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে তিনি আবেদন করেছেন। কিন্তু আদালত স্থগিতাদেশ না দিয়ে ১ অক্টোবর পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির আদেশ দিয়েছেন।
গত ১৬ সেপ্টেম্বর বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আমির খসরুর রিট খারিজ করে দেন।
গত ১৬ আগস্ট দুদকের পরিচালক কাজী শফিকুল আলম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে আমির খসরুকে ২৮ আগস্ট সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির হতে বলা হয়।
ওই চিঠিতে সাবেক মন্ত্রী ও চট্টগ্রাম চেম্বার্স অব কমার্সের সাবেক সভাপতি আমির খসরুর বিরুদ্ধে বেনামে পাঁচ তারকা হোটেল ব্যবসা, ব্যাংকে কোটি কোটি টাকা অবৈধ লেনদেনসহ বিভিন্ন দেশে অর্থপাচার এবং নিজ স্ত্রী ও পরিবারের অন্য সদস্যের নামে শেয়ার কেনাসহ জ্ঞাত আয়-বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের কথা বলা হয়।
দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান বলেন, নোটিশের পর আমির খসরু একমাস সময় চেয়ে আবেদন করেন। এরপর তাকে সময় দিয়ে ১০ সেপ্টেম্বর হাজির হতে আরেকটি নোটিশ দেয় দুদক। তিনি নোটিশের বৈধতা নিয়ে গত ৩ সেপ্টেম্বর রিট করেন।
গত ৫ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ আবেদনটি কার্যতালিকা থেকে বাদ দেন। এরপর অন্য বেঞ্চে আবেদনটি কার্যতালিকাভুক্ত হলে ১০ সেপ্টেম্বর (সোমবার) সময় চান আমির খসরুর আইনজীবীরা। ওইদিন আদালত নট টু আদেশ দেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০১৮
ইএস/আরবি/