খালেদা জিয়ার পক্ষে কিছু সম্পূরক তথ্য দাখিলের আবেদনের পর বৃহস্পতিবার (১৫ নভেম্বর) বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এর আগে মঙ্গলবার (১৩ নভেম্বর) হাইকোর্ট বেঞ্চ আদেশের জন্য বৃহস্পতিবার (১৫ নভেম্বর) দিন ধার্য করেছিলেন।
আদালতে খালেদার পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মোখলেছুর রহমান।
১১ নভেম্বর (রোববার) খালেদার পক্ষে আইনজীবী ব্যারিস্টার নওশাদ জমির সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন।
রিটের পর খালেদার আইনজীবীরা জানান, চিকিৎসাসেবা শেষ না করে বিএনপির চেয়ারপারসনকে কারাগারে পাঠিয়ে দেওয়া মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী। রিটে খালেদা জিয়াকে বিশেষায়িত হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসাসেবা চলমান রাখার আবেদন জানানো হয়েছে। এছাড়া তাকে কেন পর্যাপ্ত চিকিৎসাসেবা দেওয়া হবে না এ মর্মে রুল জারির আর্জি জানানো হয়েছে।
রিট আবেদনে স্বরাষ্ট্র সচিব, কারা কর্তৃপক্ষ, বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষসহ নয়জনকে বিবাদী করা হয়েছে।
এর আগে চিকিৎসাসেবা দিতে করা এক রিট গত ৪ অক্টোবর নিষ্পত্তি করে আদেশ দেন হাইকোর্ট। হাইকোর্টের ওই আদেশের পর চিকিৎসার জন্য পুরনো কারাগার থেকে ৬ অক্টোবর খালেদাকে বিএসএমএমইউ নেওয়া হয়। পরবর্তীতে ৮ নভেম্বর খালেদাকে বিএসএমএমইউ থেকে নাজিমুদ্দিন রোডের পুরনো কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১২১৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৫, ২০১৮
ইএস/আরআর