রিটকারী ৫ প্রার্থী হলেন: নীলফামারী- ৪ আসনের আমজাদ হোসেন সরকার, নীলফামারী-৩ এর ফাহিম ফয়সাল চৌধুরী, পঞ্চগড়-১ এর তৌহিদুল ইসলাম, নওগাঁ-৫ এর নাজমুল হক ও দিনাজপুর-৩ এর সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম।
পৃথক আবেদনের শুনানি নিয়ে রোববার (০৯ ডিসেম্বর) বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনকারীর পক্ষে শুনানিতে ছিলেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
পরে ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, বিএনপির পাঁচ প্রার্থীর পক্ষে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেছিলাম। তারা সবাই পৌরসভার মেয়র পদে বহাল আছেন। কিন্তু লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত থেকে সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করতে চাওয়ার কারণে রিটার্নিং অফিসাররা এই প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন। আমরা সেই আদেশের বিরুদ্ধে ইসিতে আপিল করেছিলাম। কিন্তু সে আপিলও নামঞ্জুর হয়। এরপর সেই আদেশের বিরুদ্ধে আমরা হাইকোর্টে রিট দায়ের করি।
তিনি বলেন, আদালত আমাদের রিটের শুনানি নিয়ে এ বিষয়ে রুল জারি করেছেন। একইসঙ্গে রিটার্নিং অফিসার মনোনয়নপত্র বাতিলের যে আদেশ দিয়েছিলেন এবং নির্বাচন কমিশন আপিল আদেশের মাধ্যমে সেই বাতিলের সিদ্ধান্ত বহাল রেখেছিলেন-তা স্থগিত করেছেন। পাশাপাশি রিটকারীদের মনোনয়নপত্র গ্রহণ করে তাদের প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করার সুযোগ দিতে আদালত নির্দেশ দিয়েছেন বলেও জানান আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৯, ২০১৮
ইএস/জেডএস