বৃহস্পতিবার (২৪ জানুয়ারি) দুপুর ১২টায় জেলার দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ রাশিদা সুলতানা এ আদেশ দেন। এসময় মামলার একমাত্র আসামি স্বামী সোলেমান পলাতক ছিলেন।
আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট জেসমিন আহমেদ জানান, বন্দর উপজেলার কদম রসূল কলেজের পাশে ফরিদ আহমেদ মজুমদারের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন সোলেমান ও তার স্ত্রী খালেদা আক্তার শান্তনা ওরফে এ্যানি। তাদের সংসারে ৮ মাস বয়সের ছেলে মিতুল ছিল। ২০০৩ সালে বিয়ের পর থেকে তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ ছিল। এর জের ধরে ২০০৭ সালের ১৯ নভেম্বর রাতে সোলেমান গলাটিপে খালেদাকে হত্যা করেন। পরে সকালে বিছানা ও কাঁথা তার গায়ের উপর রেখে শিশু সন্তানকে নিয়ে বাড়িওয়ালা বিউটির কাছে স্ত্রী নিখোঁজ বলে শিশুকে রেখে খুঁজতে বের হন। এরপর স্বামী চম্পট হলে বিউটি নিহত এ্যানির বাবা মো. শহিদুল্লাহকে ফোনে জানান।
পরে বন্দর থানা পুলিশ ঘর থেকে মরদেহ উদ্ধার করে মামলা দায়ের করে। মামলার বাদী হন এ্যানির বাবা শহিদুল্লাহ।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৪, ২০১৯
আরবি/