২০১০ সালে রাজধানীর নিমতলী ট্রাজেডির তদন্ত কমিটির ১৭ দফা বাস্তবায়ন চেয়ে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা), আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)সহ কয়েকটি সংগঠনের পক্ষ থেকে এ আবেদন করা হয়। এজন্য উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন কমিটি গঠনের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
এ আবেদনের আইনজীবী হিসেবে রয়েছেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন।
বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে।
চুড়িহাট্টার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত/ক্ষতিগ্রস্তের পরিবারকে ৩০ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেছেন আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ।
তিনি জানান, প্রত্যেকের জন্য ৩০ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ, তদন্তের জন্য বিচারিক কমিশন গঠন, অবৈধ বিল্ডিং ভাঙা এবং কেমিক্যাল গোডাউন সরানোর নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে।
নিমতলীর ট্রাজেডির পর তদন্ত কমিটির করা ১৭ দফা সুপারিশ বাস্তবায়ন চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী নুর মোহাম্মদ আজমী ও খন্দকার মো. সায়েদুল কাউছার রিট করেন।
নুর মোহাম্মদ ও সায়েদুল কাউছারের আইনজীবী হচ্ছেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
একই ঘটনায় আরেকটি রিটের আইনজীবী হচ্ছেন সাগুফতা তাবাসসুম আহমেদ।
বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এবং বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ দু’টি রিট আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে।
বংশালের বাসিন্দা মো. জাবেদ মিয়া কেমিক্যাল গোডাউন ও কারখানা এবং ব্যবসার উদ্দেশে মজুদ করা গ্যাস সিলিন্ডার অপসারণের কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না তার কারণ দর্শাতে রুল জারির আরজি জানিয়ে একটি রিট আবেদন করেছেন। তার আইনজীবী হচ্ছেন ব্যারিস্টার রিয়াজ উদ্দিন।
বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ রিট আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে।
চকবাজারে বুধবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাতের অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে মারা যান ৬৭ জন। আহত হন আরও অনেক। এখানকার নন্দকুমার দত্ত রোডের শেষ মাথায় চুড়িহাট্টা শাহী মসজিদের পাশে ৬৪ নম্বর হোল্ডিংয়ের ওয়াহিদ ম্যানশন ঘিরে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। আবাসিক ভবনটিতে কেমিক্যাল গোডাউন থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৬ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০১৯
ইএস/আরবি/