বুধবার (২৭ মার্চ) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বতপ্রণোদিত হয়ে রুলসহ এ আদেশ দেন।
৩০ এপ্রিলের মধ্যে বিআরটিএ চেয়ারম্যান, পুলিশ মহাপরিদর্শক, ঢাকার ট্রাফিক পুলিশের উত্তর ও দক্ষিণের ডিসি এবং বিআরটিএর সড়ক নিরাপত্তা বিভাগের পরিচালক মাহবুব-ই-রাব্বানীক এ তথ্য জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিনউদ্দিন মানিক।
তিনি জানান, ‘এই বিষয়ে দৈনিক ডেইলি স্টার গত ২৩ মার্চ প্রতিবেদন প্রকাশ করে অ্যাডভোকেট সৈয়দ মামুন মাহবুব বিষয়টি আদালতের নজরে আনেন। এরপর আদালত রুলসহ আদেশ দেন।
‘রুলে ফিটনেসবিহীন গাড়ি, রেজিস্ট্রেশনবিহীন গাড়ি ও ড্রাইভিং লাইসেন্সছাড়া গাড়ি চালানোর বিষয়ে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, পাশাপাশি সংবিধানের ৩২ ধারার আলোকে জীবন বাঁচার অধিকার বাস্তবায়নে কেন মোটর ভেহিক্যাল আইন ১৯৮৩ এর বিধান সঠিকভাবে পালনের জন্য কেন নির্দেশনা দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়েছেন।
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, পুলিশের আইজি, চেয়ারম্যান বিআরটিএ, ঢাকার ডিসি ট্রাফিক (উত্তর ও দক্ষিণ), বিআরটিএ ডাইরেক্টরকে (রোড নিরাপত্তা) চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
তিনি জানান, আদালতে উপস্থিত সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি সিনিয়র অ্যাডভোকেট এ এম আমিন উদ্দিনের মতামতও জানতে চান।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩৭ ঘণ্টা, মার্চ ২৭, ২০১৯
ইএস/এএ