এ রিট দায়েরের কথা সোমবার (৪ নভেম্বর) জানিয়েছেন আবেদনকারী আইনজীবী মো. মনিরুজ্জমান।
তিনি জানান, বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে।
আবেদনে চিপসের প্যাকেটের ভেতরে শিশু-খেলনা না ঢোকাতে শিশুখাদ্য উৎপাদক কোম্পানিদের কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না- এ মর্মে রুল জারির আর্জি জনানো হয়েছে। পাশাপাশি যারা খেলনাসহ চিপস বাজারজাত করেছে সেসব প্যাকেট প্রত্যাহার করতে চাওয়া হয়েছে নির্দেশনা।
মো. মনিরুজ্জামান বলেন, অ্যাবসেন্ট মাইন্ডে বাচ্চারা যখন চিপস খায় তখন খেলনাটা তাদের পেটে ঢুকে যায়। এটা খুবই অ্যালার্মিং। প্রতিবেশী দেশে দু’টি বাচ্চা মারা গেছে বলে আমরা প্রতিবেদন পেয়েছি। আমরা আশংকা করছি, আমাদের দেশের কোনো শিশু চিপসের প্যাকেটে যে প্ল্যাস্টিকের খেলনা থাকে সেটা খেয়ে ফেললে হয়তো এরকম পরিস্থিতি হতে পারে। প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর। এ কারণে রিট করেছি।
রিটে বিবাদী করা হয়েছে বাণিজ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, এম এম ইস্পাহানী লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও হেড অব মার্কেটিং, ইনগ্রিন লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও হেড অব মার্কেটিংকে।
তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা ইনগ্রিনের ডরে ডরে চিপসসহ আরও একটি কোম্পানির চিপসের প্যাকেটে মূলত খেলনাগুলো পেয়েছি। হয়তো আরও আছে, যেগুলো আমার অগোচরে। যেন কোনো কোম্পানি চিপসের প্যাকেটে খেলনা দিয়ে মার্কেটিং করতে না পারে সেজন্য এ আবেদন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৪, ২০১৯
ইএস/এএ