এসময় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তাকে কারাগারে পাঠানোর আবেদন করেন। সেই আবেদন মঞ্জুর করে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবু সাঈদ তাকে কারাগারে পাঠনোর আদেশ দেন।
এর আগে ২০ অক্টোবর মধ্যরাতে দুই মামলায় ৭ দিন করে মোট ১৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
গত ১৯ অক্টোবর দিনগত রাতে বন্ধুর বাসায় আত্মগোপনে থাকা রাজীবকে গ্রেফতার করে র্যাব। এসময় ওই বাসা থেকে সাতটি বিদেশি মদের বোতল, একটি পিস্তল, একটি ম্যাগজিন, তিন রাউন্ড গুলি, নগদ ৩৩ হাজার টাকা ও একটি পাসপোর্ট জব্দ করা হয়।
র্যাব জানায়, সন্ত্রাসবাদ, চাঁদাবাজি ও দখলদারিত্বের মতো সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে রাজীবকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পরে তাকে সঙ্গে নিয়ে রাতভর মোহাম্মদপুরে তার বাসা ও কার্যালয়ে অভিযান চালানো হয়।
গত ২০ অক্টোবর রাতে রাজধানীর ভাটারা থানায় অস্ত্র ও মাদক আইনে রাজীবের বিরুদ্ধে দু’টি মামলা দায়ের করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
২০১৫ সালে কাউন্সিলর নির্বাচনে তিনি ছিলেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী। দলীয় প্রার্থী ও মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি শেখ বজলুর রহমানকে হারিয়ে নির্বাচিত হন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ৪, ২০১৯
কেআই/এএ